ছবি রয়টার্স।
করোনা সংক্রমণ থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছেন, এমন ব্যক্তির প্লাজ়মা বা রক্তরস সঙ্কটজনক করোনা রোগীর শরীরে প্রবেশ করিয়ে সাফল্য পেয়েছেন বলে দাবি করেছেন উহান ও দক্ষিণ কোরিয়ার চিকিৎসকেরা। কেরলও সেই পদ্ধতি সঙ্কটজনক রোগীদের উপর ব্যবহারের অনুমতি চেয়েছিল কেন্দ্রের কাছে। আজ আইসিএমআরের পদস্থ আধিকারিক মনোজ মুড়েকর জানান, ওই চিকিৎসা পদ্ধতির প্রটোকল কী হবে, তা চূড়ান্ত করার কাজ চলছে। তার পরে ড্রাগস কন্ট্রোলার জেনারেল অব ইন্ডিয়া (ডিসিজিআই) ছাড়পত্র দিলে তা প্রয়োগ করা হবে। মূলত সঙ্কটাপন্ন রোগী, যাঁরা ভেন্টিলেটরে আছেন, তাঁদের উপরে ওই নতুন পদ্ধতি প্রয়োগ করার কথা ভাবা হয়েছে। আজ আইসিএমআর জানিয়েছে, এ যাবৎ মোট ১.৩ লক্ষ ব্যক্তিকে করোনা সংক্রমণের পরীক্ষা করা হয়েছে। যাঁদের মধ্যে ৫৭৩৪ জন সংক্রমিত বলে পাওয়া গিয়েছে। গত দেড় মাসে সংক্রমণের হার মোট পরীক্ষার ৩ শতাংশ থেকে ৫ শতাংশের কাছাকাছি। বিশেষ বৃদ্ধি লক্ষ্য করা যায়নি। এ ছাড়া কোভিড-১৯ ভাইরাসের জিনোম সিকোয়েন্স বুঝতে পরীক্ষার কাজে হাত দিয়েছে হায়দরাবাদের সেন্টার ফর সেলুলার অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি ও দিল্লির ইন্সটিটিউট অব জিনোমিক্স অ্যান্ড ইন্টিগ্রেটিভ বায়োলজি।