প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে আগেই ‘নারীবিদ্বেষী’ তকমা দিয়েছিল কংগ্রেস। এ বার হ্যাশ ট্যাগ #নারীবিদ্বেষী তৈরি করে নিশানায় তারা জুড়ে দিল বিজেপি এবং সংঘ পরিবারকেও।
নরেন্দ্র মোদী, অরুণ জেটলি, মহেশ শর্মার মতো বিজেপি নেতার পাশাপাশি কংগ্রেস ‘নারীবিদ্বেষী’ তির ছুড়েছে সংঘ-প্রধান মোহন ভাগবতের দিকেও। ওই ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, মোদী-সহ এই নেতারা কবে, কোথায় কী ভাবে নারীবিদ্বেষী মন্তব্য করেছেন।
ঘটনার সূত্রপাত গত বৃহস্পতিবার। ওই দিন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের বাজেট ভাষণের উপর ধন্যবাদ জ্ঞাপন করার সময় প্রধানমন্ত্রী মোদী আধার প্রসঙ্গে রাজ্যসভায় কথা বলছিলেন। আধারের পরিকল্পনা অটলবিহারী বাজপেয়ীর আমলে হয়েছিল বলে মোদী মন্তব্য করেন। প্রধানমন্ত্রীর ওই মন্তব্যে কংগ্রেস সাংসদ তথা প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রেণুকা চৌধুরী হাসতে শুরু করেন। রেণুকার হাসিতে বিরক্তি প্রকাশ করেন রাজ্যসভার চেয়ারপার্সন বেঙ্কাইয়া নায়ডু। তখনই কটাক্ষ ছুড়ে দেন মোদী। তিনি বেঙ্কাইয়াকে বলেন ‘‘সভাপতিজি আপনাকে অনুরোধ করছি রেণুকাজিকে কিছু বলবেন না। রামায়ণ সিরিয়ালের পরে এমন হাসি শোনার সৌভাগ্য এত দিনে হল।’’ ' এর পরেই প্রধানমন্ত্রীর এই মন্তব্যের নিন্দায় সরব হয় কংগ্রেস। সোমবার এই সংক্রান্ত একটি ভিডিও পোস্ট করা হয় তাদের টুইটার হ্যান্ডলে। সেখানে দেখানো হয় মোদী কী ভাবে রেণুকা কংগ্রেস সাংসদ শশী তারুরের স্ত্রী সুনন্দা পুষ্কর সনিয়া গাঁধীসহ একাধিক মহিলা সম্পর্কে অবমাননাকর মন্তব্য করেছেন। একা মোদী নন বিজেপি এবং সংঘ পরিবারের অন্য নেতারাও কী ভাবে নারীবিদ্বেষী মন্তব্য করেন তাও তুলে ধরা হয়েছে ওই ভিডিওয়।
এর পরেই প্রধানমন্ত্রীর এই মন্তব্যের নিন্দায় সরব হয় কংগ্রেস। সোমবার এই সংক্রান্ত একটি ভিডিও পোস্ট করা হয় তাদের টুইটার হ্যান্ডলে। সেখানে দেখানো হয় মোদী কী ভাবে রেণুকা কংগ্রেস সাংসদ শশী তারুরের স্ত্রী সুনন্দা পুষ্কর সনিয়া গাঁধীসহ একাধিক মহিলা সম্পর্কে অবমাননাকর মন্তব্য করেছেন। একা মোদী নন বিজেপি এবং সংঘ পরিবারের অন্য নেতারাও কী ভাবে নারীবিদ্বেষী মন্তব্য করেন তাও তুলে ধরা হয়েছে ওই ভিডিওয়।
ঘটনার সূত্রপাত গত বৃহস্পতিবার। ওই দিন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের বাজেট ভাষণের উপর ধন্যবাদ জ্ঞাপন করার সময় প্রধানমন্ত্রী মোদী আধার প্রসঙ্গে রাজ্যসভায় কথা বলছিলেন। আধারের পরিকল্পনা অটলবিহারী বাজপেয়ীর আমলে হয়েছিল বলে মোদী মন্তব্য করেন। প্রধানমন্ত্রীর ওই মন্তব্যে কংগ্রেস সাংসদ তথা প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রেণুকা চৌধুরী হাসতে শুরু করেন। রেণুকার হাসিতে বিরক্তি প্রকাশ করেন রাজ্যসভার চেয়ারপার্সন বেঙ্কাইয়া নায়ডু। তখনই কটাক্ষ ছুড়ে দেন মোদী। তিনি বেঙ্কাইয়াকে বলেন ‘‘সভাপতিজি আপনাকে অনুরোধ করছি রেণুকাজিকে কিছু বলবেন না। রামায়ণ সিরিয়ালের পরে এমন হাসি শোনার সৌভাগ্য এত দিনে হল।’’ '
আরও পড়ুন, ‘জিএসটি তো লাগবে না, আবার হাসব’
এই ভিডিও প্রকাশ্যে আসার পর তা নিয়ে মুখ খুলেছে বিজেপি। তাদের মতে, ‘দ্বিতীয় শ্রেণির প্রোডাকশন হাউস’-এর এই ভিডিও বার্তার মধ্যে কোনও সারবত্তা নেই।