টুইটার কর্তৃপক্ষকে চিঠি রাহুলের। ফাইল চিত্র।
নিজেদের অজান্তেই মানুষের বাক্স্বাধীনতায় বাধা দিচ্ছে টুইটার। তাঁর টুইটার অ্যাকাউন্টের ‘রিচ’ কমছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, কংগ্রেস সাংসদ শশী তারুরের টুইটার হ্যান্ডলের তুলনা টেনে সংস্থার সিইও পরাগ অগ্রবালকে এমনই ভাষায় চিঠি লিখেছেন রাহুল গাঁধী। নিজেদের অজান্তেই মানুষের বাক্স্বাধীনতায় বাধা দিচ্ছে টুইটার। তাঁর টুইটার অ্যাকাউন্টের ‘রিচ’ কমছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, কংগ্রেস সাংসদ শশী তারুরের টুইটার হ্যান্ডলের তুলনা টেনে সংস্থার সিইও পরাগ অগ্রবালকে এমনই ভাষায় চিঠি লিখেছেন রাহুল গাঁধী।
সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, ওই চিঠিতে ওয়েনাড়ের সাংসদ দাবি করেছেন, গত ’২১ সালের প্রথম সাত মাসে তাঁর টুইটার হ্যান্ডলে প্রায় চার লক্ষ ফলোয়ার যুক্ত হয়েছিলেন। কিন্তু গত অগস্টে তাঁর টুইটার অ্যাকাউন্ট আট দিনের জন্য বন্ধ করে দেওয়ার পর পরই ফলোয়ারের সংখ্যা কমতে থাকে। ওই একই সময়ে অন্যান্য রাজনৈতিক নেতার ফলোয়ার বৃদ্ধির কথা তুলে ধরেন রাহুল।
এই তথ্য দিয়ে টুইটার সিইও-কে দেওয়া চিঠিতে রাহুল লিখেছেন, ‘গত বছর আমি দিল্লিতে এক ধর্ষিতাকে নিয়ে প্রতিবাদ করেছিলাম। কৃষকদের পাশে দাঁড়িয়েছি এবং সরকারের বিরুদ্ধে নানা মানবাধিকার ইস্যুতে লড়াই করেছি। বস্তুত, তিন কৃষি আইনের বিরুদ্ধে আন্দোলনকারী কৃষকদের পাশে দাঁড়িয়ে আমার প্রতিশ্রুতি দেওয়ার একটি ভিডিয়ো বহু বার মানুষ দেখেছেন। হয়তো কাকতালীয়। কিন্তু সেই সময়ই আমার টুইটার অ্যাকাউন্ট সাসপেন্ড করে দেওয়া হয়।’