১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বর অযোধ্যায় উন্মত্ত রামভক্তদের হামলায় গুঁড়িয়ে গিয়েছিল শতাব্দীপ্রাচীন বাবরি মসজিদ। তার অভিঘাতে দেশ জুড়ে গোষ্ঠী হিংসায় নিহত হন ১,৮০০ জন। ২৮ বছর পর বুধবার মসজিদ ধ্বংসের মামলার রায় ঘোষণা করতে চলেছে লখনউয়ের বিশেষ সিবিআই আদালত। অবশ্য এই দীর্ঘ সময়ের মধ্যে অযোধ্যায় বিতর্কিত জমির মালিকানা মামলার নিষ্পত্তি করেছে সুপ্রিম কোর্ট। গত ৯ নভেম্বর পাঁচ বিচারপতির বেঞ্চ সুন্নি ওয়াকফ বোর্ডের দাবি খারিজ করে সেখানে রামমন্দির নির্মাণের নির্দেশ দিয়েছে। কিন্তু বাবরি ভাঙার ঘটনাকে ‘আইনের শাসনের গুরুতর লঙ্ঘন’ বলেও আখ্যা দিয়েছে শীর্ষ আদালত।
ওই মামলায় মোট ৪৯ জন অভিযুক্তের মধ্যে ১৭ জন মারা গিয়েছেন। এঁদের মধ্যে রয়েছেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেতা অশোক সিঙ্ঘল, গিরিরাজ কিশোর, বিষ্ণুহরি ডালমিয়া। জীবিত আছেন লালকৃষ্ণ আডবাণী, মুরলিমনোহর জোশী, উমা ভারতীরা। ৮৯৪ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৩৪ জন মৃত। অনেকে নিখোঁজ।
কী হয়েছিল সে দিন? লিখছেন দেবব্রত ঠাকুর। যিনি সামনে থেকে দেখেছিলেন বাবরি মসজিদ গুঁড়িয়ে যেতে।
শেষ গম্বুজটাও ভেঙে পড়তে দেখলাম ৪টে ৪৯ মিনিটে
ঘটনার পর কী বলেছিলেন উত্তরপ্রদেশের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী কল্যাণ সিংহ? লিখছেন সঞ্জয় সিকদার। যিনি ছিলেন লখনউয়ে কল্যাণের সাংবাদিক বৈঠকে।
‘গ্যাস’ ভরেছিল কারা, বাবরি ধ্বংসের পর জবাব দেননি কল্যাণ
সেই ঘটনা কী ভাবে মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছিল ভারতীয় রাজনীতির? লিখছেন নির্বেদ রায়। যিনি এ নিয়ে নিরন্তর চর্চা করেন এবং জানেন।
মহাকাব্য নয়, এখন রাম মানে রাজনীতি আর অন্ধ ভক্তি
এত বছর পর এই রায়ের আইনি অভিঘাত কী? লিখছেন পেশায় আইনজীবী এবং নেশায় রাজনীতিক অরুণাভ ঘোষ। যিনি আইন বোঝেন।