পশুদের অধিকার রক্ষায় নিযুক্ত পুলিশ কর্মীদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থাও করা হয়েছে। ফাইল চিত্র।
অভিযোগ ওদেরও থাকে। রাস্তায় আচমকা ছুটে আসা পর পর পাথরে যখন শরীর জখম হয় কিংবা গলায় দড়ি বেঁধে যখন মাইলের পর মাইল হিঁচড়ে টেনে নিয়ে যায় কোনও গাড়ি, তখন ওরাও খোঁজে উদ্ধারকর্তা। ভাষাহীন সেই সব প্রাণীদের সুবিচার দিতে আলাদা অফিসার নিয়োগ করল কোয়ম্বত্তূর প্রশাসন। সম্ভবত এই প্রথম। পশুদের উপর অত্যাচার ঠেকানোর জন্য নেওয়া হল এমন ব্যবস্থা।
রবিবার তামিলনাড়ুর কোয়ম্বত্তূর শহরের পুলিশ কমিশনার ভি বালকৃষ্ণন জানিয়েছেন, এখন থেকে শহরের প্রতিটি থানায় পশুদের উপর অত্যাচারের ঘটনার তদন্তের জন্য থাকবে আলাদা অফিসারের দল। প্রত্যেক থানায় ১জন করে নোডাল অফিসার এবং ২ জন লিয়াজোঁ অফিসার নিয়োগ করা হবে। কমিশনারের আশা, এতে শহরের পশুদের উপর অত্যাচারের সমস্যার সুরাহা হতে পারে। একই সঙ্গে এতে পশুদের উপর অত্যাচার যাতে না হয় সে বিষয়ে নজরদারি করতেও সুবিধা হবে বলে মনে করছেন বালকৃষ্ণন।
ছবি: সংগৃহীত
পশুদের অধিকার রক্ষায় নিযুক্ত কর্তাদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থাও করা হয়েছে। ওই প্রশিক্ষণে ভারপ্রাপ্ত কর্তাদের শেখানো হচ্ছে পশু অধিকার আইন এবং অত্যাচারের কী শাস্তি হতে পারে সেই সংক্রান্ত বিষয়ে।