অখিলেশ সিংহ যাদব। —ফাইল চিত্র।
উত্তরপ্রদেশে বিধানসভা নির্বাচনে আর আড়াই বছরও বাকি নেই। তার আগে ন’টি বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনকে সেমিফাইনাল হিসেবেই তুলে ধরেছিলেন এসপি শীর্ষ নেতৃত্ব। কিন্তু ফলপ্রকাশের আগের রাতে (শুক্রবার) এসপি শিবিরকে যথেষ্ট চিন্তার মধ্যেই দেখা যাচ্ছে। এমনকি, দলের এক শীর্ষ নেতা এ কথাও বলেছেন, “আমরা উপনির্বাচনকে গুরুত্ব দিচ্ছি না। আসল লড়াই সাতাশের বিধানসভা ভোটে। তা ছাড়া কোনও রাজ্যে উপনির্বাচন হলে সেখানকার ক্ষমতাশীল দল প্রশাসনিক সুবিধা পায়। এ ক্ষেত্রে বিজেপি সেই সুবিধা একটু বেশিই আদায় করেছে।”
যে আসনগুলিতে এ বার উপনির্বাচন হচ্ছে তার মধ্যে ৫টি ছিল এসপি-র দখলে। কিন্তু অখিলেশ সিংহ যাদবের এ বারের রীতিমতো চ্যালেঞ্জ এই সংখ্যাকে ধরে রাখা। ইতিমধ্যেই এসপি বিজেপি-র বিরুদ্ধে ব্যাপক হারে রিগিংয়ের অভিযোগ তুলেছে। পাশাপাশি, অভিযোগ করা হয়েছে পুলিশ প্রশাসন বাছাই করা কেন্দ্রে (যেখানে এসপি-র শক্তি বেশি) ভোটারদের ভোট দিতে দেয়নি। মীরাপুর, কুন্দারকি এবং সিসামাউ কেন্দ্রে পুর্ননিবাচনের দাবি জানিয়ে এসপি বলে, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষকে ভোট কেন্দ্র পর্যন্ত পৌঁছতে দেয়নি যোগী আদিত্যনাথের পুলিশ। এসপি নেতা রামগোপাল যাদবের কথায়, “ভোটের লড়াই হয়েছে এসপি এবং পুলিশ প্রশাসনের মধ্যে। জাল ভোট পড়েছে বিজেপি প্রার্থীর পক্ষে।”