শিখ-বিরোধী দাঙ্গায় (১৯৮৪) ফের ক্লিনচিট দেওয়া হতে পারে কংগ্রেস নেতা টাইটলারকে। এই আশঙ্কা থেকেই আজ কংগ্রেসের সদর দফতরের সামনে বিক্ষোভ দেখায় কয়েকটি শিখ গোষ্ঠী।
ইউপিএ জমানায় ২০০৯-এ টাইটলারকে ‘ক্লিনচিট’ দেয় সিবিআই। কিন্তু এখন তো কেন্দ্রে বিজেপির সরকার। তবু কংগ্রেসের বিরুদ্ধে কেন ক্ষোভ? বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, টাইটলারের বিরুদ্ধে মামলার যাবতীয় সাক্ষ্য-প্রমাণ নস্যাৎ করে তাঁকে আড়াল করতে চাইছে কংগ্রেস। টাইটলারের শাস্তির পাশাপাশি কংগ্রেস সভাপতি সনিয়া গাঁধীর পদত্যাগও দাবি করেন বিক্ষুব্ধরা।
২০১৩-য় নতুন করে শুরু হওয়া মামলায় সিবিআইয়ের কাছে অভিষেক বর্মা নামের এক অস্ত্র-ব্যবসায়ী সাক্ষ্য দেন— ২০০৮-এ তৎকালীন প্রধামমন্ত্রী মনমোহন সিংহের সঙ্গে দেখা করেই ’৮৪-র দাঙ্গায় ‘ক্লিনচিট’ আদায় করেন টাইটলার। তিনি নিজেই নাকি এ কথা বলেন বর্মাকে। গত কাল এই সাক্ষ্য উড়িয়ে দিয়েছে কংগ্রেস। নয়া বিতর্কের সূত্রপাত তার পরেই।