সেই ‘রণক্ষেত্র’ মন্দসৌর।- ফাইল চিত্র।
মন্দসৌরে ঢোকার আগেই আটক হয়েছিলেন রাহুল গাঁধী। আর আজ, শুক্রবার ৮ ঘণ্টার জন্য কার্ফু শিথিল করা হলেও, আম আদমি পার্টির (আপ) একটি প্রতিনিধিদলকে ঢুকতেই দেওয়া হল না মন্দসৌরে।
পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, যে সময়টুকুর জন্য কার্ফু শিথিল করা হয়েছে, সেই সময়েও কোনও রাজনীতিক বা বাইরের কাউকেই মন্দসৌর জেলায় ঢুকতে দেওয়া হবে না। গত মঙ্গলবার পুলিশের গুলিতে পাঁচ কৃষকের মৃত্যু হওয়ার পরেই বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে ওঠে মন্দসৌর। পরিস্থিতি সামলাতে কার্ফু জারি করে প্রশাসন।
শুক্রবার আশুতোষ, ভগবন্ত মান ও সঞ্জয় সিংহ সহ জনাকয়েক আপ নেতা মন্দসৌরে ঢোকার চেষ্টা করলে পুলিশ তাঁদের পথ আটকায়।
পরে সাংবাদিকদের ডেকে মন্দসৌর জেলা পুলিশের এসপি মনোজ কুমার সিংহ বলেন, ‘‘জোর করে জেলায় ঢোকার চেষ্টা করলে আপ নেতাদের গ্রেফতার করা হবে। ৮ ঘণ্টার জন্য কার্ফু শিথিল করা হয়েছে শুধুই সাধারণ মানুষের কথা ভেবে। তাঁরা যাতে বাজার করতে পারেন। দুধ কিনতে পারেন। আর টাকা তুলতে পারেন এটিএম থেকে।’’
আরও পড়ুন- বন্ধের দার্জিলিঙে ফের মোর্চা তাণ্ডব, আগুন, আটকানো হল পর্যটক বাসও
ঋণ মকুব আর তাঁদের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্য মূল্যের দাবিতে ১ জুন থেকে কৃষকরা ধর্মঘট শুরু করেছেন মধ্যপ্রদেশে।