টিকরি সীমানায় আন্দোলনকারীদের বিক্ষোভ। ছবি—পিটিআই।
প্রায় ৪ মাস। নয়া তিন কৃষি আইন বাতিলের দাবিতে গত বছর থেকেই দিল্লি সীমানায় আন্দোলনে বসেছেন কৃষকরা। সেখানে বিভিন্ন সমস্যার মোকাবিলা করেই আন্দোলন চালিয়ে যেতে হচ্ছে তাঁদের। ইতিমধ্যে বেশ কয়েকজন আন্দোলনকারীর মৃত্যুও হয়েছে। আন্দোলনকারীদের স্বাস্থ্যের বিষয়টি যাতে অবহেলিত না হয়, সে জন্য বিশেষ উদ্যোগ নিল ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল লোকদল (আইএনএলডি)। ওই রাজনৈতিক দলের তরফে দিল্লির টিকরি সীমানায় খোলা হয়েছে ৪০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল।
আইএনএলডি-র শীর্ষস্তরের নেতা অর্জুন চৌতালা বলেছেন, ‘‘সরকার চায় কৃষকদের স্বাস্থ্য পরিষেবা থেকে বঞ্চিত করতে। যাতে আন্দোলনে বিঘ্ন ঘটে। তাই আমাদের দলের তরফে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, যতটা সম্ভব আন্দোলনকারীদের স্বাস্থ্য পরিষেবা প্রদান করা।’’ এই জন্যই আইএনএলডি টিকরি সীমানায় হাসপাতাল খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি। তাঁর বক্তব্য, ‘‘টিকরি সীমানায় আমরা একটা অস্থায়ী হাসপাতাল খুলেছি। সেখানে ৪০টি শয্যা আছে।’’ টিকরি সীমানার হাসপাতালে তিনটি ওয়ার্ড রয়েছে বলেও জানিয়েছেন তিনি। দু’টি জেনারাল ওয়ার্ড এবং একটি ওয়ার্ড রয়েছে মহিলাদের জন্য।