— প্রতীকী ছবি।
আবার পড়ুয়ার অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনা ঘটল রাজস্থানের কোটায়। পুলিশের প্রাথমিক অনুমান, আত্মহত্যা করেছেন ওই পড়ুয়া। জানা গিয়েছে, জয়েন্ট এন্ট্রান্সের অন্তিম পরীক্ষায় ভাল ফল করতে চেয়ে কোটায় প্রশিক্ষণ নিচ্ছিলেন ওই পড়ুয়া। মঙ্গলবার রাতে তাঁর দেহ উদ্ধার হয়।
বিহারের গয়ার বাসিন্দা ১৮ বছরের বাল্মিকী জাঙ্গিদ। জয়েন্ট এন্ট্রান্সের চূড়ান্ত পরীক্ষায় (মেইন এগজাম) সফল হতে বাল্মীকি কোটায় থেকে পড়াশোনা করছিলেন। তাঁর লক্ষ্য ছিল, পরীক্ষায় ভাল ফল করে আইআইটিতে ভর্তি হওয়ার। কিন্তু মাঝপথেই থেমে গেল বাল্মীকির যাত্রা। পুলিশ সূত্রে খবর, বাল্মীকি কোটার মহাবীর নগর এলাকায় থেকে প্রশিক্ষণ নিচ্ছিলেন। মঙ্গলবার রাতে তাঁর নিথর দেহ উদ্ধার হয়।
প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য পেতে ইদানীং কোটার বিকল্প নেই, অন্তত এমনটাই মনে করেন বহু অভিভাবক। তাই সন্তানের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের আশায় ছেলেমেয়েকে প্রতি বছর কোটায় পড়তে পাঠান বহু মা-বাবা। সেখানে অসংখ্য কোচিং সেন্টারে উজ্জ্বল ভবিষ্যত গড়তে প্রশিক্ষণ নেন পড়ুয়ারা। যদিও প্রদীপের তলার অন্ধকারের মতো এ বছর শুধুমাত্র কোটায় ২২ জন পড়ুয়ার মৃত্যু হল অস্বাভাবিক ভাবে। কেবলমাত্র অগস্ট মাসে এ নিয়ে চার পড়ুয়ার মৃত্যু হল।