সামনেই দোল উৎসব। একে অপরকে রং মাখানোর দিন। ছবি: সংগৃহীত।
সামনেই রঙের উৎসব দোল। একে অপরকে রং এবং আবির মাখিয়ে, মিষ্টি মুখ করিয়ে শুভেচ্ছা ও ভালবাসা বিনিময় করার উৎসব দোল বা বসন্ত উৎসব। বসন্ত উৎসব বাংলার দোল এবং অন্যান্য প্রদেশের হোলি নামে পরিচিত। তবে দোল বা হোলি যে নামেই পালন করি, এই উৎসবের ধর্মীয় তাৎপর্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই উৎসব কখনও শ্রীকৃষ্ণ এবং রাধিকা কেন্দ্রিক, কখনও বা বিষ্ণু ভক্ত প্রহ্লাদ কেন্দ্রিক আবার কখনও ভগবান শিব এবং পার্বতী কেন্দ্রিক।
বঙ্গের দোল উৎসব ভগবান রাধাকৃষ্ণের প্রেম কেন্দ্রিক। দোল উৎসবের সূচনা হয় দোলের আগের দিন ন্যাঁড়া পোড়ার মাধ্যমে। পরবর্তী দিনে শ্রীকৃষ্ণ আর রাধিকার বিগ্রহে আবির দিয়ে দোল উৎসব পালন করা হয়। পবিত্র দোল উৎসবে শ্রীশ্রীরাধাকৃষ্ণের আরাধনার সঙ্গে পালিত হয় শ্রীশ্রীগৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর জন্ম উৎসবও।
বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকা অনুসারে–
পূর্ণিমা তিথি আরম্ভ
বাংলা– ২১ ফাল্গুন, সোমবার
ইংরেজি– ৬ মার্চ, সোমবার
সময় – বিকেল ৪টে ১৯ মিনিট।
পূর্ণিমা তিথি শেষ
বাংলা– ২২ ফাল্গুন, মঙ্গলবার
ইংরেজি– ৭ মার্চ, মঙ্গলবার
সময়– সন্ধ্যা ৬টা ১০ মিনিট।
গুপ্তপ্রেস পঞ্জিকা মতে –
পূর্ণিমা তিথি আরাম্ভ
বাংলা– ২১ ফাল্গুন, সোমবার
ইংরেজি– ৬ মার্চ, সোমবার
সময়– বিকেল ৪টে ১৮ মিনিট ৪৮ সেকেন্ড ।
পূর্ণিমা তিথি শেষ
বাংলা– ২২ ফাল্গুন, মঙ্গলবার
ইংরেজি– ৭ মার্চ, মঙ্গলবার
সময়– সন্ধ্যা ৬টা ৪০ সেকেন্ড।