ঘুমের সময়ে মানব শরীরের সচেতন ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া স্থিমিত থাকে। ছবি: শাটারস্টক।
ঘুম মানুষের সারাদিনের কাজের মধ্যে বিশ্রাম নেওয়ার একটি সাধারণ প্রক্রিয়া। ঘুমের সময়ে মানব শরীরের সচেতন ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া স্থিমিত থাকে। মানুষের জাগ্রত ও ঘুমন্ত অবস্থার পার্থক্য হল ঘুমের সময়ে উত্তেজনায় সারা দেওয়ার ক্ষমতা হ্রাস পায়। এক এক রাশির জাতক এক এক রকম ভাবে ঘুমোতে পছন্দ করেন। সকলের ঘুমের প্রক্রিয়া একই হয় না। রাশি অনুযায়ী দেখে নেওয়া যাক কার কেমন ঘুমের অভ্যাস।
মেষ– মেষ রাশির মানুষের কাছে কর্ম আগে, তাই এঁরা ঘুমিয়ে সময় নষ্ট করা পছন্দ করেন না।
বৃষ– এই রাশির মানুষরা ঘুমিয়ে সময় কাটাতে খুব আনন্দ পায়। তাই সুযোগ পেলেই ঘুমোন।
মিথুন– এই রাশির মানুষকে যাবতীয় সমস্যা নিয়েই ঘুমোতে যেতে হয়, তাই বেশির ভাগ সময়ে এঁদের ভাল করে ঘুম হয় না।
কর্কট– এই রাশির মানুষরা ঘুমোলে খুব ঘুমোন, না হলে একেবারেই ঘুমোন না।
সিংহ– এই রাশির মানুষরা অনেক ক্ষণ ধরে ঘুমোতে পারেন এবং রাত জাগা একেবারেই অপছন্দের।
কন্যা– এই রাশির মানুষরা যে কোনও পরিস্থিতেই নিজের ঘুম পূরণ করে নেন। ঘুমের সঙ্গে কোনও আপোষ করেন না।
তুলা– এই রাশির ক্ষেত্রে কখনও যদি ঘুম কম হয়, তা হলে পরের দিন বেশি ঘুমিয়ে তা পূরণ করে নেন। সব কাজেই সমতা এই রাশির খুব বেশি।
বৃশ্চিক– বৃশ্চিক রাশির মানুষের চরিত্র খুব রহস্যময়। এঁরা কখন ঘুমোন আর কখন জেগে থাকেন, বোঝা খুব মুশকিল। রাত জাগতে বেশি পছন্দ করেন।
ধনু– ধনু রাশির মানুষ যখন খুব বেশি ক্লান্ত হয়ে পরেন তখনই ঘুমোতে পছন্দ করেন। তা না হলে ঘুরে বেড়াতে বেশি ভালবাসেন।
মকর– এই রাশির মানুষরা খুব বেশি শৌখীন। বিশেষ আরামদায়ক বিছানা ছাড়া এঁদের ঘুম আসে না।
কুম্ভ– কুম্ভ রাশির ক্ষেত্রে নিয়ম করে রাতে ঘুমোতে যাওয়া আর সকালে ওঠা। এ ছাড়া দুপুরে ঘুম এঁদের চাই।
মীন– প্রত্যেকটি রাশির মধ্যে, মীন রাশির মানুষরা ঘুমোতে বেশি পছন্দ করে। সব কিছুর থেকে ঘুম এদের বেশি প্রিয়।