নামের আদ্যক্ষর ‘S’ হলেঃ—
১। যে সব জাতক-জাতিকার নামের আদ্যক্ষর ‘এস’ তাঁদের জীবনে হালকা নীল বেগুনি রং শুভ। জাতক-জাতিকাদের জন্য এর প্রভাব খুব ভাল।
২। এই জাতক-জাতিকারা কঠোর নিয়মের বাঁধনে নিজেদের বেঁধে রাখেন।
৩। জীবনের চলার পথের অনুশাসনগুলি নিজেরা যেমন মেনে চলেন তেমনই তাঁদের কাছাকাছি যাঁরা থাকেন তাঁদেরও সেগুলি মেনে চলতে শেখান।
৪। যাঁরা অনুশাসনের ব্যতিক্রমী, তাঁদের এড়িয়ে চলা এঁদের স্বভাবের বৈশিষ্ট্য। এতে নিজের ক্ষতি হলেও কোন রকম পরোয়া করেন না।
৫। জীবনের মৌলিক গবেষণা এবং নতুন চিন্তাধারা থাকার ফলে অন্যের চিন্তা-ভাবনায় খোরাক জোগান। তাতে তাঁদের উত্তরসূরিরাও সমান ভাবে উপকৃত হন।
৬। এঁরা আইনের অনুশাসন মেনে চললেও অনুশাসনকেই আইনে রূপান্তরিত করতে সচেষ্ট হন।
৭। প্রায় সব ক্ষেত্রেই এই জাতক-জাতিকারা সুরসিক হন। নিজের এবং অন্যের দোষত্রুটিগুলো হাসি-ঠাট্টার মাধ্যমে উপস্থাপনা করেন।
৮। এঁরা গুরুতর বিষয়গুলো হাল্কা করে দিতে সক্ষম। অবশ্য নিজের চরিত্রের এই বিপরীত প্রভাবে আখেরে তাঁদের দুঃখ-কষ্ট বাড়িয়ে দেয়।
৯। জীবনে খুব কষ্ট করে প্রতিষ্ঠা লাভ করেন এই জাতক-জাতিকারা।
প্রতিকারঃ—
অশুভ প্রভাব দূর করার জন্য হাল্কা নীল, বেগুনি রং ব্যবহার করলে ভাল ফল পাবেন। আবার কমলা বা গোলাপি রং-ও যথেষ্ট শুভ ফল দেবে। তাতে এই জাতক-জাতিকাদের সংযমী করে তুলবে।