প্রতীকী ছবি।
গ্রীষ্মের রাতে ২৪-এ এসি চলছে। ঘুমের মধ্যেই স্ত্রী কান্নাকাটি শুরু করলেন। কম্বল দাও! কম্বল দাও!
স্বামী অবাক। ঘুম থেকে কোনওমতে উঠে এসি-র রিমোট খুঁজছেন। কিন্তু ঘরের তাপমাত্রা মোটেই বাড়াতে ইচ্ছা করছে না। তবু সঙ্গিনীর কথা ভেবে কত কী যে করতে হয়।
এই ঘটনা কোনও একটি বাড়ির নয়। ঘরে ঘরে শোনা যায়। কিন্তু প্রশ্ন থেকে যায় একটি। পুরুষদের থেকে কি নারীদের বেশি শীত করে? যদি তা-ই হয়, তবে কেন?
এর একটি বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা বার করেছেন এক দল গবেষক।
১) প্রথমত মেয়েদের পেশি কম শক্ত হয়। তাই পেশি থেকে কম তাপ তৈরি হয়।
প্রতীকী ছবি।
২) আরও একটি বিষয় হল, মেয়েদের পেশির মাঝে মেদের স্তর থাকে বেশি। যা শরীরের তাপমাত্রা কমিয়ে রাখে। ফলে ছেলেদের তুলনায় ঠান্ডা থাকে মেয়েদের শরীর।
৩) বিপাক হার যত বেশি হবে, শরীর তত বেশি তপ্ত হবে। পুরুষদের তুলনায় মেয়েদের বিপাক হার কম। ফলে মেয়েদের শরীর খানিকটা ঠান্ডা থাকে।
৪) মহিলাদের শরীরে ইস্ট্রোজেন এবং প্রোজেস্টেরন অনেকটা মাত্রায় থাকে। এই দুই হরমোনও শরীরের তাপমাত্রা কমিয়ে দেয়।