ছবি: সংগৃহীত।
শীতকাল হল বিয়েবাড়ির মরসুম। তাই মাসে কয়েক বার ফিশ কবিরাজি থেকে ধোঁয়া ওঠা মটন বিরিয়ানির স্বাদ পায় জিভ। মোটা জ্যাকেট পরেও কাঁপতে কাঁপতে বিয়েবাড়ির আইসক্রিম খাওয়া চাই। গোলাপজাম আর চমচমের হাতছানিও উপেক্ষা করা দায়। ভোজনরসিকদের ধারণা, শীতকাল মানেই খাওয়াদাওয়ায় দেদার ছাড়। সেটা যে নয়, চিকিৎসকেরা তা স্পষ্ট করেই জানিয়েছেন। শীতে সুস্থ থাকতে কিছু খাবার খাওয়ার লোভ সংবরণ করতেই হবে। না হলে সুস্থ থাকা সহজ হবে না।
ক্যাফিন
বিকেলে গরম ধোঁয়া ওঠা কফিতে চুমুক না দিলে আর কিসের শীতকাল। কিন্তু শীতকালে বেশি ক্যাফিনজাতীয় কফি খেলে সমস্যা হতে পারে বলেই মনে করছেন পুষ্টিবিদরা। কারণ এই সময়ে জল খাওয়ার প্রবণতা এমনিতে কমে যায়। তার উপর বেশি কফি গেলে শরীর আর্দ্রতা হারাতে শুরু করবে। গলা শুকিয়ে যাওয়া, কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা তৈরি হবে।
মিষ্টিজাতীয় খাবার
শীত মানেই উৎসব। বিয়েবাড়ি, বড়দিন— উৎসবের শেষ নেই। সেই সঙ্গে রয়েছে নানা রকম খাবার। বাঙালির উৎসব, অথচ মিষ্টি থাকবে না, তা কী করে হয়। আবার বড়দিন মানেই নানা ধরনের কেক। পুষ্টিবিদদের মতে, শীতকালে দেদার কেক, মিষ্টি খাওয়ার এই অভ্যাসে প্রতিরোধশক্তি কমে যেতে পারে। ফলে সংক্রমণের সঙ্গে লড়াই করার ক্ষমতা হারাবে শরীর।
ক্যাফিন
বিকেলে গরম ধোঁয়া ওঠা কফিতে চুমুক না দিলে আর কিসের শীতকাল। কিন্তু শীতকালে বেশি ক্যাফিনজাতীয় কফি খেলে সমস্যা হতে পারে বলেই মনে করছেন পুষ্টিবিদরা। কারণ এই সময়ে জল খাওয়ার প্রবণতা এমনিতে কমে যায়। তার উপর বেশি কফি গেলে শরীর আর্দ্রতা হারাতে শুরু করবে। গলা শুকিয়ে যাওয়া, কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা তৈরি হবে।