ভাজাভুজি খেয়েও সুস্থ থাকা যায়। ছবি: সংগৃহীত।
পুজোর কয়েকটি দিন বাইরের খাবার ছাড়া অন্য কিছু দাঁতে কাটেননি। ঠাকুর দেখতে বেরিয়ে এগরোল, মোগলাই, ফিশফ্রাই না খেয়ে বাড়ি ঢোকেননি। তাই এ বার পুজো শেষ হতেই ঠিক করেছেন কয়েকটি দিন ভাজাভুজি থেকে দূরে থাকবেন। খাদ্যরসিকদের পক্ষে অবশ্য এই সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ নয়।বুকে পাথর খেতে কাটলেট, পকো়ড়া থেকে দূরে থাকার পরিকল্পনা করেছেন। তবে বিষয়টি এতটাও কঠিন করে না দেখলেও চলে। বাড়িতে যদি ভাজাভুজি রান্না করে খাওয়া যায়, তা হলে সমস্যা হওয়ার কথা নয়।
১) বেগুন ছাড়া অন্য যে কোনও সব্জি, মাংস যদি আধসেদ্ধ করে তার পর ভাজা যায়, তা হলে তেলও কম লাগে। অল্প সময়েও ভাজা হয়ে যায়।
২) ছাঁকা তেলে ভাজা খাবার থেকে অতিরিক্ত তেল শুষে নেওয়ার জন্য অনেকেই এখন পেপার টাওয়েল ব্যবহার করেন। বাড়িতে তা না থাকলে বেশ কয়েকটি টিস্যু পেপার একসঙ্গে রেখেও কাজ চালিয়ে নিতে পারেন।
৩) আগে ব্যবহার করা তেল বা পোড়া তেল দ্বিতীয় বার ব্যবহার করা যাবে না। পোড়া তেলে ভাজা খাবার খেলে অম্বল, গলা-বুক জ্বালার পরিমাণ বেড়ে যাবে।
৪) তেল ভাল ভাবে গরম হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। ঠান্ডা তেলে কোনও খাবার ভাজলে তার মধ্যে তেল জমে থাকার মাত্রা বেড়ে যেতে পারে।