পেট ঠান্ডা রাখতে ৫ খাবার খেতেই হবে। ছবি: শাটারস্টক।
সকালে ঠাকুর দেখতে বেরিয়ে নাজেহাল অবস্থা। প্রখর রোদে যেন প্রাণ যায় যায় দশা। তার উপর পুজোর ক’দিন বাইরে খাওয়াদাওয়া লেগেই আছে। সব মিলিয়ে পেটের অবস্থা খুব একটা ভাল নয়। পুজোর সময় শরীর চাঙ্গা রাখতে পেটের কথা মাথায় রাখতে হবে বইকি। সারা দিনের খাওয়াদাওয়ার মাঝে পেট ঠান্ডা রাখতে কী কী খাওয়া যায়, রইল হদিস।
দই: গরমের মরসুমে দইয়ের বিকল্প হয় না। সকালে ঠাকুর দেখতে বেরোনোর আগে জলখাবারে দই-চিঁড়ে, বেরি দিয়ে ইয়োগার্ট, বা দই দিয়ে ফলের স্মুদি খেতে পারেন। শরীর ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে দই। গ্রিক ইয়োগার্ট খেলে প্রোটিনও পাবেন অন্য পুষ্টির সঙ্গে।
পুদিনা: পুদিনার চাটনি তৈরি করে পরোটার সঙ্গে খান। অথবা ঠাকুর দেখতে বেরোনোর সময় পুদিনা পাতা দিয়ে লস্যি বানিয়ে সঙ্গে পারেন। যে কোনও শরবতে পুদিনা দিয়েও সঙ্গে রাখতে পারেন। হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে পুদিনা, পেটও ঠান্ডা রাখে।
লেবুর শরবত: রোদ থেকে ছায়ায় এসে শরীরের তাপমাত্রা একটু মানিয়ে নেওয়ার জন্য সময় দিন। তার পরে লেবু আর বিটনুনের শরবত খেতে পারেন। প্রাণ জুড়োবে। হজমশক্তির পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়াবে এই শরবত।
শসা: শসা যে কোনও মরসুমে খাওয়াই স্বাস্থ্যকর। কিন্তু বিশেষ করে গরমকালে শসার স্যালাড অবশ্যই খাওয়া উচিত। শরীর ঠান্ডা থাকবে, ডিহাইড্রেশন হবে না এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্যেও শসা কার্যকর।
ডাবের জল: গরম থেকে বাঁচার অন্যতম উপায় হয় ডাবের জল। এতে পেট ঠান্ডা থাকে। সঙ্গে থাকে বেশ কিছু পুষ্টিগুণও। ডাবের জল শরীরে সোডিয়াম, পটাশিয়ামের ভারসাম্য বজায় রাখে। গরমের দিনে ডাবের জল খেলে তাই শরীর চাঙ্গা থাকে।