Ghee and Jaggery Combo Benefits

অম্বল হবেই না, হজমও ভাল হবে, দুপুরে খাওয়ার পরে কী খেতে হবে, নীতু জানালেন টোটকা

এক সাক্ষাৎকারে নীতু জানিয়েছেন, তিনি এই বয়সেও যথেষ্টই ফিট। ভিতর থেকেও তরতাজা থাকেন সব সময়ে। কারণ, একটি বিশেষ টোটকা তাঁর জানা আছে। কী সেটি?

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

শেষ আপডেট: ২৮ জানুয়ারি ২০২৫ ১৮:১৯
Share:

রোজ খাওয়ার পরে ঠিক কী খান নীতু কপূর? ফাইল চিত্র।

গ্যাস-অম্বলের সমস্যা তাঁর হয়ই না। হজমশক্তিও খুবই ভাল। তাই মেদ তেমন ভাবে জমতে পারে না শরীরে। ৬৬ বছর বয়সেও ছিপছিপে চেহারা ধরে রেখেছেন নীতু কপূর। তাঁর ত্বকও টানটান, বলিরেখা পড়েনি এখনও। এক সাক্ষাৎকারে নীতু জানিয়েছেন, তিনি এই বয়সেও যথেষ্টই ফিট। ভিতর থেকেও তরতাজা থাকেন সব সময়ে। কারণ, একটি বিশেষ টোটকা তাঁর জানা আছে। কী সেটি?

Advertisement

প্রতিদিন দুপুরে খাওয়ার পরে এক চামচ ঘিয়ের সঙ্গে সামান্য গুড় মিশিয়ে খান নীতু। আর সঙ্গে থাকে এক কাপ দুধ-চিনি ছাড়া লিকার চা। ঘি-গুড় আর লিকার চা তাঁর হজমশক্তি বাড়িয়েছে বলে দাবি করেছেন তিনি। যতই ব্যস্ততা থাক আর যেখানেই যান না কেন, খাওয়ার পরে এই তিনটি জিনিস তিনি খাবেনই।

ঘি-গুড় আর চা খেলে কী উপকার হতে পারে?

Advertisement

ঘিয়ে ভিটামিন এ, ডি, ই এবং কে থাকে। অন্ত্রের প্রদাহ কমাতে পারে ঘি। পরিমিত পরিমাণে খেলে শরীরে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট ঢোকে এবং খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে। গুড়ে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেশিয়াম ও আয়রন আছে। তা ছাড়া গুড় খেলে শরীর ডিটক্স হয় অর্থাৎ শরীর থেকে দূষিত পদার্থ বেরিয়ে যায়। ঘিয়ের সঙ্গে গুড় মিশিয়ে খেলে হজমশক্তি বৃদ্ধি পায়। হজম ঠিকঠাক হলে গ্যাস-অম্বলের ঝুঁকি অনেক কমে। খব বেশি খেয়ে ফেলার পরে যদি পেট আইঢাই করে, তা হলে এক চামচ পরিমাণে ঘি আর গুড় মিশিয়ে খেলে সমস্যা কমবে। কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলে এই টোটকার উপর ভরসা রাখতে পারেন চোখ বন্ধ করে।

পেট ঠান্ডা রাখতেও গুড় আর ঘিয়ের জুড়ি মেলা ভার। অনেক সময় পেট গরম হয়ে যাওয়ার কারণেও নানা সমস্যা হয়। পেট ঠান্ডা রাখতেও এই টোটকায় ভরসা করতে পারেন।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement