নিজের স্ত্রীর সম্পর্কে মস্করা শুনে মাথা ঠিক রাখতে পারেননি স্মিথ। অ্যালোপেশিয়ায় আক্রান্ত উইল ঘরনি জাডা পিঙ্কেট। তাঁর মাথার কম চুল নিয়ে ক্রিস ঠাট্টা করে বলেছেন, “আমি জি আই জেন-এর সিক্যুয়েলের অপেক্ষায় রয়েছি। জাডা অভিনয় করবেন তাতে।” ১৯৯৭ সালের ছবি ‘জি আই জেন’-এ নায়িকার চরিত্রে অভিনেত্রীর মাথায় চুল কম থাকা নিয়ে বিস্তর চর্চা হয়েছিল।
ক্রিসকে চড় উইলের
অস্কারের অনুষ্ঠান চলাকালীন মঞ্চে উঠে সঞ্চালক-কৌতুকশিল্পী ক্রিস রককে সপাটে চড় মেরে জোর বিতর্ক তৈরি করেছেন অভিনেতা উইল স্মিথ। তাঁর কাণ্ডে কেবল সমগ্র বিশ্ব নয়, ঘরে বসে টেলিভিশনে ছেলেকে দেখে হতভম্ব হয়ে পড়েন অভিনেতার মা ক্যারোলিন স্মিথও। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে সে কথা জানান তিনি।
ক্যারোলিনের কথায়, ‘‘এই প্রথম আমি আমার ছেলেকে এ ভাবে মাথা গরম করতে দেখলাম। ও সকলের সঙ্গে ভাল ভাবে মিশতে পারে। কখনও দেখিনি কারও গায়ে হাত তুলতে। তাই আমিও হতবাক হয়ে গিয়েছিলাম।’’
নিজের স্ত্রীর সম্পর্কে মস্করা শুনে মাথা ঠিক রাখতে পারেননি স্মিথ। অ্যালোপেশিয়ায় আক্রান্ত উইল ঘরনি জাডা পিঙ্কেট। তাঁর মাথার কম চুল নিয়ে ক্রিস ঠাট্টা করে বলেছেন, “আমি জি আই জেন-এর সিক্যুয়েলের অপেক্ষায় রয়েছি। জাডা অভিনয় করবেন তাতে।” ১৯৯৭ সালের ছবি ‘জি আই জেন’-এ নায়িকার চরিত্রে অভিনেত্রীর মাথায় চুল কম থাকা নিয়ে বিস্তর চর্চা হয়েছিল। সেই প্রসঙ্গ টেনে ক্রিসের এই মস্করা। যার জেরে মেজাজ হারিয়ে ক্রিসের উপরে চড়াও হন স্মিথ।
যদিও এই ঘটনার পরে তিনি ইনস্টাগ্রামে লিখে প্রকাশ্যে ক্ষমা চেয়েছেন স্মিথ। ক্রিস রক এবং অস্কার কর্তৃপক্ষকে উদ্দেশ্য করে অস্কারজয়ী অভিনেতা লিখেছেন, ‘আমি প্রকাশ্যে আপনার কাছে ক্ষমা চাইছি ক্রিস। আমি সীমা অতিক্রম করে গিয়েছিলাম এবং ভুল করেছি। আমার কর্মকাণ্ডের জন্য আমি লজ্জিত। আমি যে ধরনের মানুষ হতে চাই, এটা তার পরিচয় নয়।’