অনিল কপূরের ক্লাসরুমে

‘দিল ধড়কনে দো’র প্রোমোশনে নতুন ছবি নিয়ে মিডিয়া প্রশ্ন করবে এটাই স্বাভাবিক। একান্ত ইন্টারভিউয়ের ব্যবস্থা হলে তো প্রচারমূলক প্রশ্ন সাংবাদিকের আরওই অবলিগেশন। এ ক্ষেত্রে চূড়ান্ত ব্যতিক্রমী হওয়া সম্ভব হচ্ছে কারণ তিনি, অনিল কপূর বিষয় শোনামাত্র এক কথায় ব্যতিক্রমী হতে রাজি। মনে হল হলিউড-বলিউড ঘুরে ঊনষাট ছুঁই ছুঁই তিনি জীবনের এমন একটা স্টেশনে পৌঁছেছেন যেখান থেকে পরের স্টপটা কী, প্রশ্ন করতে ইচ্ছে জাগে না। মনে হয়, যতটুকু এলাম, শেয়ার করতে পারব কি? আনন্দবাজার অফিসে বসে ইন্টারভিউটা শেষ করার পরেও আফসোস করছিলেন তিনি। আরও কত কী বলার ছিল। গৌতম ভট্টাচার্য-কে বলে গেলেন, ‘‘কোথাও যদি মনে হয় অসম্পূর্ণ লাগছে আমার সেক্রেটারি জালাল-এর সেল নম্বরটা দিচ্ছি। ওকে টেক্সট বা ফোন করে দেবেন প্লিজ। আজকাল এ সব ইন্টারভিউ দিতেই একমাত্র ভাল লাগে।’’‘দিল ধড়কনে দো’র প্রোমোশনে নতুন ছবি নিয়ে মিডিয়া প্রশ্ন করবে এটাই স্বাভাবিক। একান্ত ইন্টারভিউয়ের ব্যবস্থা হলে তো প্রচারমূলক প্রশ্ন সাংবাদিকের আরওই অবলিগেশন। এ ক্ষেত্রে চূড়ান্ত ব্যতিক্রমী হওয়া সম্ভব হচ্ছে কারণ তিনি, অনিল কপূর বিষয় শোনামাত্র এক কথায় ব্যতিক্রমী হতে রাজি। মনে হল হলিউড-বলিউড ঘুরে ঊনষাট ছুঁই ছুঁই তিনি জীবনের এমন একটা স্টেশনে পৌঁছেছেন যেখান থেকে পরের স্টপটা কী, প্রশ্ন করতে ইচ্ছে জাগে না। মনে হয়, যতটুকু এলাম, শেয়ার করতে পারব কি? আনন্দবাজার অফিসে বসে ইন্টারভিউটা শেষ করার পরেও আফসোস করছিলেন তিনি। আরও কত কী বলার ছিল। গৌতম ভট্টাচার্য-কে বলে গেলেন, ‘‘কোথাও যদি মনে হয় অসম্পূর্ণ লাগছে আমার সেক্রেটারি জালাল-এর সেল নম্বরটা দিচ্ছি। ওকে টেক্সট বা ফোন করে দেবেন প্লিজ। আজকাল এ সব ইন্টারভিউ দিতেই একমাত্র ভাল লাগে।’’

Advertisement
শেষ আপডেট: ০৮ জুন ২০১৫ ০০:৫৫
Share:

আপনি হলিউড-বলিউড দুই-ই দেখেছেন। পাঁচটা টিপস দিন না ইন্ডাস্ট্রিতে একেবারে নিউকামারদের জন্য।

Advertisement

আমার নতুন ছবি নিয়ে কোনও প্রশ্ন? (‘দিল ধড়কনে দো’)

Advertisement

না। ওটা সর্বত্র পাওয়া যাবে। নেট খুললেই জানা যায়। কিন্তু এটা তো আপনার মুখ থেকে কোথাও পাওয়া যাবে না। আপনার মতো অভিজ্ঞ স্টারের স্রেফ টিপস পেলেও তো কত লোক উপকৃত হবে।

ভেরি গুড। আমার এই মোটিভেশন সাবজেক্টটা খুব প্রিয়। আমি দেখেছি কী ভাবে ট্যালেন্ট কম থেকেও একটা মেন্টাল ফিটনেসে একজন মানুষ বাজি ঘুরিয়ে দিতে পারে। কোথাও একটা লেখা পড়েছিলাম, মাইন্ড ইজ এভরিথিং। একদম সত্যি কথা। মানুষ ঠিকঠাক চার্জড হলে জীবনের যে কোনও চ্যালেঞ্জ জিততে পারে!

নতুনদের জন্য আমার তিনটে টিপস

১. ধৈর্য ধরতে শেখো।

২. ইস্পাত কঠিন স্নায়ু চাই। নইলে সামলানো যাবে না।

৩. স্বপ্ন দেখা চাই আকাশ ছোঁয়া বাড়িগুলোকে ছাড়িয়ে।

আমি বলব ইন্ডিয়াতে ধৈর্য ধরার প্রসেসটা তুলনায় অনেক সহজ। ভারতে হয়তো তোমার সুযোগ পাওয়ার আশা এতই কম যে দশ লাখে মাত্র এক। কিন্তু হলিউডে সেটাই গিয়ে দাঁড়ায় ওয়ান বিলিয়নে একজন। হলিউডে সারা পৃথিবী থেকে অভিনেতারা আসে। তুমিও হয়তো দারুণ। কিন্তু ও রকম দারুণ তো বিশ্বের অন্য প্রান্তেও আছে। প্রচণ্ড লড়াই শুধু নয়। অসীম অপেক্ষা। লাইনে দাঁড়িয়ে আছ, তো আছ। কখন তোমার জন্য গেট খুলবে কেউ জানে না। আদৌ খুলবে কি না, তাও না। আমাদের দেশেও তাই। শুধু আমাদের এখানে লাইনটা এত অনন্ত মনে হয় না। মধ্যিখানের এই সময়টা অবশ্য হলিউড-বলিউড দুই ইন্ডাস্ট্রিতেই খুব কঠিন। তুমি যা চাইছ, তা কিছুতেই পাচ্ছ না। অথচ সবাই জেনে যাচ্ছে যে তোমার কিছু হচ্ছে না। অন্য প্রোফেশনের সঙ্গে বিশাল তফাত হল, ওখানে কোন বেকার যুবকের ভাগ্যে কী ঘটছে কেউ খবর রাখে না। কিন্তু ফিল্ম লাইনে ঢুকল কী গেল। অন্য পেশায় মানুষের সাফল্যটাই শুধু বিজ্ঞাপিত হয়। ব্যর্থতা সোচ্চারে ঘোষিত হয় না। এখানে তুমি ট্রাই করে ফেল করলে তো সঙ্গে সঙ্গে সেটা ছড়িয়ে গেল। ফিল্ম লাইনের ব্যর্থতা অসম্ভব পাবলিক। কাজেই এটা নিয়েই পথ চলতে হবে। আর ধৈর্য হারালে চলবে না। ধৈর্য হারালে মনের রোডম্যাপটা গুলিয়ে যাবে। সোনম যখন ঠিক করল যে ফিল্মে আসবে, আমি ওকে প্রথম পরামর্শ দিই, ‘যা ভাবছ, তার চেয়েও লাইনটা দশগুণ কঠিন।’

সোনম আজ সফল শীর্ষস্থানীয় নায়িকা। কিন্তু আমার মেয়ে হয়েও ওকে অনেক ঝ়়ড়ঝাপ্টা সহ্য করতে হয়েছে। প্রচণ্ড খাটতে হয়েছে। ব্যর্থতার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছে। অপমানিত হতে হয়েছে বেশ কয়েকবার। এক এক সময় খুব আপসেট হয়ে পড়ত। তখন আমি বোঝাতাম, এ সবের মধ্যে দিয়ে সবাইকে যেতে হয়। তোমাকেও হচ্ছে। ওকে আর একটা টিপস দিই যা এখানে শেয়ার করতে চাই। লোকে তোমার সম্পর্কে কী বলল, মাথায় ঢোকাবে না। এক কান দিয়ে শুনবে। আরেক কান দিয়ে বের করে দেবে। কখনও অন্যের কথা শুনে নিজেকে বদলাবে না। নিজের যুক্তি-বুদ্ধি যা বলছে, তার ওপর ভরসা রাখবে। লোকে যা ইচ্ছে বলতে পারে। তুমি নিজেকে মনে মনে বলবে আমি উন্নতি করব আমার রোডম্যাপ মেনে। অন্যের বিদ্রুপ শুনে নয়। আমাকে প্রথম দিকে কম শুনতে হয়েছে নাকি? ইন্ডাস্ট্রির লোকেরাই বলেছে, তুমি হবে হিরো? হা, হা। চেহারাটা আয়নায় কখনও দেখেছ? তোমার এত ছোট ছোট চোখ। হাতে পায়ে এত লোম। দুবলাপাতলা চেহারা। অন্য কোনও লাইনে ট্রাই করো ভাই। বা এখানে ক্যামেরার পেছনে। আমি শুনেছি আর চোয়াল শক্ত করে নিজেকে বলেছি, আয়্যাম দ্য বেস্ট। আমি ছাড়ব না লড়াই। তোদের দেখিয়ে ছাড়ব যে তোরা কত ভুলভাল বকেছিলি! কিন্তু এই লড়াইটা লড়তে গেলে ভেতরটা লোহার মতো হওয়া চাই। মনকে এমন হেলমেট দিয়ে ঢাকতে হবে যে কোনও ধাক্কাতেই ওটা ভাঙবে না।

নিজের অবস্থান যা-ই হোক, স্বপ্ন দেখা থামানো চলবে না। স্বপ্ন যদি গভীর ভাবে দেখা যায়, আর তার মধ্যে সারবস্তু থাকে, তা হলে সেটা একদিন সত্যি হয়। আমি নিজের জীবনে বারবার দেখেছি মনটাকে পাখির মতো ভাসিয়ে দিয়ে যদি উচ্চাকাঙ্খা বিস্তৃত করা যায়, তার একটা অদ্ভুত মহিমা আছে। স্বপ্ন এমন একটা জিনিস যা নিজেকে ক্রমাগত চ্যালেঞ্জ করতে করতে ধাক্কা দিতে শেখায়। স্বপ্ন মানেই নতুন টেক অফ। ফিল্ম কেরিয়ারে অন্যকে ছাপিয়ে উঠতে গেলে স্বপ্নের ক্রমাগত দৌড়নো খুব ইম্পর্ট্যান্ট।

অভিজ্ঞ নায়ক বা নায়িকা, কিন্তু আপাতত খারাপ সময়ের খপ্পরে, তাদের জন্য আমার আধডজন টিপস

১. নতুনত্বের খোঁজ চাই

২. প্রস্তুতিতে যেন চান্স ফ্যাক্টর নির্মূল করা থাকে

৩. খানদের সঙ্গে লড়তে হলে ওদের উপেক্ষা কোরো

৪. ব্যর্থতা সামলাতে শেখো

৫. ফিটনেসে সংযমী হও

৬. সব সময় ফ্লেক্সিবল হয়ে যুগের সঙ্গে মানিয়ে চলো

নতুনত্বের খোঁজ না হলেই নয়। ব্যর্থতাটা বেশির ভাগ ক্ষেত্রে আসে স্টিরিওটাইপড হয়ে গেলে। যে কোনও পেশায় নতুন করে নিজেকে আবিষ্কার করতে পারাটা পেশাদারদের অবশ্য শর্ত। নিজেকে নতুন করে খুঁজতেই হবে— জাস্ট কিছু করার নেই। তার জন্য ঝুঁকি নিতে হবে। নতুন প্রজন্মের কাছে যেতে হবে। নতুন পরিচালকদের বোঝাতে হবে তুমি তাদের সঙ্গে কাজ করার জন্য কতটা মুখিয়ে আছ। একটা নির্দিষ্ট ছাঁচে কখনও ঢুকতে নেই। কিছু কিছু অভিনেতাকে আমি দেখেছি একটাই অন্ধ গলিতে পড়ে থাকতে। নাম করব না, কিন্তু নামী স্টারদের কারও কারও মধ্যেও প্রবণতাটা আছে একই জিনিস ফিল্মের পর ফিল্মে রিপিট করে যাওয়ার। এটা করলে কী গেলে! এদের আসলে দেখেছি একটা অদ্ভুত ধারণায় আচ্ছন্ন থাকতে যে এককালে ইয়ং মেয়েদের সঙ্গে রোম্যান্স করেছি মানে এখনও করতে পারব। তারা বোঝে না যে সব কিছুর একটা বয়স আছে। আমার বারবার মনে হয় যে, স্টারকে চেঞ্জ করতে হয় লোক তাকে চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেওয়ার আগে। একটাই তো লাইফ। সেটা একই রোলে কাটাব কেন? তার চেয়ে ক্রমাগত ভাঙব। যখন লোকে ভাবতে পারে যে অমুক কেন নিজেকে চেঞ্জ করছে না, তার আগেই চেঞ্জ করে নেওয়া ভাল।

হলিউড আর কিছু না হোক আমাকে একটা জিনিস শিখিয়েছে— প্রস্তুতি। এত বছর এ দেশে কাজ করে যাওয়ার পরেও ওখানে বসে অবাক হয়ে দেখেছি প্রস্তুতি কোন চেহারা নিতে পারে। এ-ও শিখেছি এক্সেলেন্সের একমাত্র রাস্তা হল নিবিড় প্রস্তুতি। ওদেশে ওরা চান্সের উপর কিছু ছাড়ে না। চান্স ফ্যাক্টরের গাছটাকেই পারলে নির্মূল করে দেওয়া হয়। আমি এখন তাই অ্যাকশন সিকুয়েন্সেও প্রিপেয়ার করি। ওই যে ফাইনাল শটটা টেক হবে তাতে গিয়ে সারপ্রাইজ দিয়ে দিলাম, সেই দুনিয়ায় আমি আর নেই। জেনে গেছি সিনেমা ওটা চায় না।

তিনজন খানের সঙ্গে কী ভাবে লড়তে হবে এই প্রশ্নটা আমার কাছে প্রাসঙ্গিক নয়। হয়তো ওরা দারুণ ভাল কিন্তু আমি সেটা ভেবে কী করব যে ওরা কী করছে? বেস্ট হল কারও সঙ্গেই লড়াই করতে না যাওয়া। নির্দিষ্ট প্রতিদ্বন্দ্বী ধরে তাকে প্রতিনিয়ত মাপজোক করার চেয়ে খারাপ কিছু আমাদের ইন্ডাস্ট্রিতে হয় না। তিন খান, সইফ, হৃতিক— কাউকে প্রতিদ্বন্দ্বী ভেবে দৌড়বার দরকার নেই। বরং এটাকে একটা রেস হিসেবে নেওয়া ভাল। যে যার লেনে দৌড়চ্ছে। ঘাড় ঘুরিয়ে দেখতে গেলে কী টাইমিং ঘেঁটে ফেললে। আমি কোনও দিন এমন পরামর্শ দেব না। বরং বলব নিজের লেনে দাও সব কনসেনট্রেশন।

নিজেকে নিজে প্রশ্ন করো, তোমার কি নিজের লেনে ফার্স্ট হওয়ার জন্য আরও কোচিংয়ের দরকার? কোনও ব্যক্তি বা ইনস্টিটিউট কি তোমায় সেটা দিতে পারে? আমি যখন হলিউডে ‘টোয়েন্টি ফোর’ সিরিজটা করছিলাম, মধ্যবয়সী এক ভদ্রলোক যে বহু বছর ইংল্যান্ডে কাটিয়েছে, তার চরিত্রটা করার জন্য প্রচুর কোচিং নিয়েছি। আমার ইংরেজি উচ্চারণটা নিখুঁত করার দরকার ছিল। তখন ভাবিওনি এত বছর লিড রোল করে, রেকর্ডসংখ্যক ফিল্মফেয়ার জিতে আমি কোন দুঃখে আবার বিগিনার হতে যাব?

ব্যর্থতা সামলানো অনভিজ্ঞ উঠতিদের পক্ষে কঠিন। যারা কিছু দিন কাজ করছে, তাদের পক্ষে তো আরওই কঠিন। কারণ সেটা বেশি বিজ্ঞাপিত হয়ে পড়ে। ব্যর্থতা এলে তার বিশ্লেষণ চাই চুলচেরা। আর সেটা নিজেকে ঠকিয়ে করলে চলবে না। দরকার হলে অপ্রিয় সিদ্ধান্তে আসতে হবে, যে ভুলটা অমুক জায়গায় হয়েছে। আমি করেছি, অন্য কেউ নয়। এ বার সেটা শোধরাব। ভুলটা বের করেই আবার নতুন উদ্যমে কাজে নেমে পড়তে হবে। ওটা নিয়ে মগ্ন হয়ে থাকলে চলবে না। দ্রুত চলে যেতে হবে অন্য লক্ষ্যে। নতুন কোনও পাহাড়ে ট্রেকিংয়ের জন্য।

খাওয়াদাওয়ার ব্যাপারে, ফিটনেসের ব্যাপারে একটা সংযম তো চাই। এখনকার দিনে অবশ্য কাউকে সেটা বলে দিতে হয় না। সবাই ভীষণ কনশাস। সেরা সব ফিটনেস আর ডায়েট বিশেষজ্ঞরা এদের আশেপাশে ঘুরঘুর করে। এই যে রণবীর সিংহ। ওর তো ইন্টারন্যাশনাল ডায়েটিশিয়ান রয়েছে। দিনে ক’বার খাবে, কতটুকু খাবে, কী খাবে, সব তার বিধান মেনেই।

লম্বা খেলতে হলে ফ্লেক্সিবিলিটি থাকতেই হবে। আমি নিজের কথা বলতে পারি। এত বছর এখানে কাজ করার পর যখন হলিউড গেলাম, তখন নিজের মাইন্ড সেট করে নিয়েছিলাম স্ট্রাগলারদের মতো। একেবারে শিক্ষানবিশের মতো যা দেখব, যা নতুন বুঝব, সেটা ব্লটিং পেপারের মতো শুষে নেব। কাজ চাইবার বেলাতেও তাই। যখন দেখি কোনও সাবজেক্ট আমার চেয়ে একটা ইয়ং ছেলে বেটার জানে, তখন চুপ মেরে তার কথা শুনি। যদি কাউকে দেখি সোশ্যাল মিডিয়া দারুণ ব্যবহার করতে জানে, ঠান্ডা মাথায় তার সেরাটা স্বীকার করে তার কাছ থেকে কিছু শিখি। আর শিখেছি কাজ চাইবার বেলা লজ্জা না করতে। কাম কী শরম নহি করনা চাহিয়ে।

তাই প্রচণ্ড নিষ্ঠাভরে চললে আর মনের ফোকাস থাকলে হবে না কেন? সলিড ফোকাস পাথর নড়িয়ে দিতে পারে। ডাঙায় থাকা মানুষকে টেক অফ করাতে পারে। এ সব তো আমার জীবনে দেখা আর শেখা।

পুনশ্চ: অনিল কপূরের সেক্রেটারিকে আর যোগাযোগ করার দরকার হয়নি। আমাদের এটাই যথেষ্ট লাগল। পরে আবার হয়তো কখনও... অন্য কোনও দিন... অন্য কোনও সময়...

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement