Bollywood

ট্রাক চালিয়ে দিন কাটে এই বলি অভিনেতার

২০১২ সালে সলমন অভিনীত ‘এক থা টাইগার’ ছবিতে একটি বিশেষ ভূমিকায় দেখা যায় অহরানকে। তা ছাড়া, ‘রোর: দ্য টাইগার অব সুন্দর’, ‘সিং ইজ ব্লিং’, ‘ভালিয়াভান’ নামে একাধিক বলিউড ও তামিল ছবিতে তাঁর অভিনয় নজর কাড়ে।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ২৫ মে ২০১৮ ১২:০৯
Share:

প্রাক্তন নৌসেনা অফিসার, মডেল ও অভিনেতা এই বলি তারকা এখন কী করেন জানলে চমকে উঠবেন!

‘এক থা টাইগার’ সিনেমার অহরান চৌধুরিকে মনে আছে? আরও ভাল ভাবে বলতে গেলে ‘সিং ইজ ব্লিং’ ছবির সেই সুঠাম বক্সার। মডেল ও অভিনেতা অহরান চৌধুরি এখন কী করে জানেন?

Advertisement

উত্তরপ্রদেশের ছোট্ট গ্রাম বসন্তপুরের বাসিন্দা অহরান ছোট থেকেই নানা বিষয় পারদর্শী। মডেলিংয়ে প্রবল আগ্রহ থাকায় শুরুতে মডেলিংকেই পেশা হিসেবে বেছে নেন অহরান। ধীরে ধীরে হয়ে ওঠেন গ্ল্যামার জগতের চেনা মুখ। ২০১০ সালে ২৭ বছর বয়সেই জিতে নেন ‘মিস্টার ইন্ডিয়া’র খেতাব। তার পর আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। মডেলিংয়ের সূত্র ধরেই একের পর এক ফিল্মের অফার আসতে থাকে তাঁর কাছে।

২০১২ সালে সলমন অভিনীত ‘এক থা টাইগার’ ছবিতে একটি বিশেষ ভূমিকায় দেখা যায় অহরানকে। তা ছাড়া, ‘রোর: দ্য টাইগার অব সুন্দর’, ‘সিং ইজ ব্লিং’, ‘ভালিয়াভান’ নামে একাধিক বলিউড ও তামিল ছবিতে তাঁর অভিনয় নজর কাড়ে।

Advertisement

মডেলিং ও অভিনয় ছাড়া আরও নানা বিষয়ে পারদর্শী অহরান। মার্শাল আর্টে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন তিনি। বেশ কিছু দিন নৌসেনা অফিসার হিসেবেও কাজ করেছেন অহরান। মাঝে বি-টাউন এবং গ্ল্যামার জগত থেকে একেবারে বেপাত্তা হয়ে গিয়েছিলেন এই মাল্টিট্যালেন্টেড অভিনেতা।

সম্প্রতি একটি সংবাদমাধ্যমের সূত্র ধরে ফের প্রকাশ্যে এসেছেন অহরান। জানিয়েছেন, কেরিয়ারের মধ্যগগনেই বেশ কিছু অসামাজিক কাজে জড়িয়ে পড়েছিলেন তিনি। তাই আলো থেকে সরে যেতে হয়েছিল অন্ধকারে। অতীতকে পিছনে ফেলে ফের নিজের জীবনকে নতুন ভাবে গড়ে তোলার চেষ্টা করছেন তিনি।

আরও পড়ুন:

এই হলিউডি ছবিগুলি ভারতে কত কোটির ব্যবসা করেছিল শুনলে চোখ কপালে উঠবে!

আরও বেশি রোমাঞ্চ, গা ছমছমে জঙ্গল, ‘মোগলি’ ফিরছে নতুন রূপে, দেখুন ট্রেলর

এখন কী করেন অহরান? অভিনেতা জানিয়েছেন, গোয়ার কাছাকাছি একটি জঙ্গলই নাকি তাঁর নতুন ঠিকানা। দীর্ঘ ছ’বছর ধরেই সেখানেই রয়েছেন তিনি। পয়সা রোজগার করতে ট্রাক চালান। সুযোগ পেলে ছোটখাটো পার্টিতে ডিজে হিসেবেও কাজ করেন। অহরানের কথায়, ‘‘শহরের কোলাহল থেকে দূরে থাকতেই ভাল লাগে। কোনও কাজই ছোট নয়। যখন যেখান থেকে টাকা পাই সেই কাজই করি। আরও কিছুটা সঞ্চয় করতে পারলে এই শহর ছেড়ে চলে যাব।’’

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement