রাজকুমারের ‘অধুরি’ অভিনয়

চরিত্রটা নিয়ে দোনামোনায় ছিলেন তিনি। কারণ এতকাল অভিনয় করেছন কেবল ইস্যু-ভিত্তিক আর ফিল গুড ফিল্মে। এ বারের চরিত্রটা যে নিশ্চিতভাবে নেগেটিভ! ‘হমারি অধুরি কহানি’-তে অভিনয় করেও তাই খুঁতখুঁতুনি যাচ্ছে না রাজকুমার রাও-এর। তাঁর মনে হচ্ছে, ছবিতে তাঁর অভিনয় ‘অধুরি’-ই থেকে গেল!

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ১২ জুন ২০১৫ ০০:০৫
Share:

চরিত্রটা নিয়ে দোনামোনায় ছিলেন তিনি। কারণ এতকাল অভিনয় করেছন কেবল ইস্যু-ভিত্তিক আর ফিল গুড ফিল্মে। এ বারের চরিত্রটা যে নিশ্চিতভাবে নেগেটিভ! ‘হমারি অধুরি কহানি’-তে অভিনয় করেও তাই খুঁতখুঁতুনি যাচ্ছে না রাজকুমার রাও-এর। তাঁর মনে হচ্ছে, ছবিতে তাঁর অভিনয় ‘অধুরি’-ই থেকে গেল!

Advertisement

ছবিতে নিজের ভূমিকা নিয়ে কথা বলতে গিয়ে এমনটাই জানালেন জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত অভিনেতা রাজকুমার রাও। এই ছবিতে তিনি একজন নির্যাতক স্বামী। কিন্তু এই চরিত্রটা একদমই ভায়োলেন্ট নয়। বরং এই লোকটি সেই প্রজাতির পুরুষ, যারা মেয়েদের ব্যক্তিগত সম্পত্তি বলে মনে করে এবং তাদের নিঃশর্ত আনুগত্য চায়। এমন চরিত্রের ম্যাচিওরিটি লেভেলটাই আলাদা। ফলে দোনামোনা হওয়াটা স্বাভাবিক।

তবে এই দ্বিধা কিন্তু অভিনেতার হালফিলের নয়। সেই হংসল মেহতার ২০১৪-র ছবি ‘সিটি লাইটস’-এর শ্যুটিংয়ের সময়েই ‘হমারি অধুরি কহানি’-র লেখক মহেশ ভট্ট এই চরিত্রের গুরুত্ব তাঁকে বোঝান। পরে আরও কথা হয় পরিচালক মোহিত সুরির সঙ্গে। কিন্তু শেষমেশ রোলটা করে উঠতে পারলেন কি না, তা নিয়ে সংশয় রয়েই গেল।

Advertisement

শোনা যাচ্ছে, ইমরান হাশমি-বিদ্যা বালন অভিনীত ত্রিকোণ প্রেমের ছবি ‘হমারি অধুরি কহানি’-র তৃতীয় ব্যক্তিটি রাজকুমার। এই তিনজনের সম্পর্কের টানাপড়েনই ছবির লাইফ-লাইন। এ প্রসঙ্গে ‘হমারি অধুরি কহানি’ মহেশ ভট্টের বাবা-মায়ের জীবন থেকে নেওয়া বলে যে গুজব শোনা যাচ্ছে, তার সত্যতা নিয়েও কথা বলেন রাজকুমার। তাঁর মতে, কাহিনিতে ভট্ট সাহেবের স্মৃতির টুকরো ঘুরপাক খেলেও, এটা কখনওই কারও বায়োপিক নয়।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement