শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়।
কখনও জলে আগুন জ্বলতে দেখেছেন? এমন অসম্ভবও সম্ভব করলেন শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়। আবারও তিনি মলদ্বীপের সুমদ্রপাড়ে সাদা, ছোট, স্বচ্ছ শার্টে। উন্মুক্ত আকাশের নীচে সমুদ্রের মতোই উদ্দাম তাঁর শরীরী বিভঙ্গ। যা দেখে খোদ মিমি চক্রবর্তী আগুনের চিহ্ন এঁকে দিয়েছেন মন্তব্য বিভাগে। যেন বোঝাতে চেয়েছেন, জলেও আগুনের মতোই জ্বলছেন তাঁর অভিনেত্রী-বন্ধু! বহু দিন পরে শ্রাবন্তীর ছবিতে মিমির মন্তব্য আরও বলছে, তাঁদের পারস্পরিক সম্পর্কও যেন বন্ধুত্বের রসায়নে উষ্ণ থেকে উষ্ণতর হচ্ছে।
কখনও নীল সমুদ্রের জল শ্রাবন্তীর পা ছুঁয়ে গিয়েছে। তিনি পাড়ে দাঁড়িয়ে শুধুই জলের গন্ধ মেখেছেন। ভেজা হাওয়া উড়িয়ে নিয়েছে তাঁর খোলা চুল। বাঁ হাতে উল্কির উঁকিঝুঁকি। মঙ্গলবার কেজো দিনে এ ভাবেই কাজ ভুলিয়ে দিলেন শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়।
পরক্ষণে সেই শ্রাবন্তীই সমুদ্রের সঙ্গে মিতালি পাতিয়েছেন জলের কিনারায় অলস ভঙ্গিতে আধশোয়া হয়ে। চোখ ঢেকেছেন রোদ চশমায়। সেই ছবি দিয়ে অভিনেত্রীর বক্তব্য, ‘মাথার উপরে খোলা আকাশ। পায়ের কাছে অনন্ত সমুদ্র, বালির পাড়। অপার শান্তি....।’ বোঝাই যাচ্ছে, ছেলে অভিমন্যু চট্টোপাধ্যায়, হবু বৌমা দামিনী ঘোষ আর প্রেমিক অভিরূপ নাগ চৌধুরীকে নিয়ে মলদ্বীপে সপরিবারে ছুটি কাটানো মন ভাল করে দিয়েছে তাঁর।
সেই আমেজ তাঁর অনুরাগীদের মনেও। কারও আবদার, ‘এই এক শার্টে আর ভাল লাগছে না। এ বার বিকিনি পরে ছবি তুলুন শ্রাবন্তী’। কেউ কেউ আরও এক ধাপ এগিয়ে বলেছেন, ‘দেরি কেন? এ বার খুশি মনে চতুর্থ বিয়েটাও সেরে ফেলুন!’