Saraswati Puja 2025

‘সরস্বতীর কণ্ঠে সরস্বতী বন্দনা’, শ্রেয়ার নতুন গানের মূর্ছনায় ভাসলেন অনুরাগীরা

পরনে বাসন্তী রঙের সিল্কের শাড়ি, লম্বা হাতা ব্লাউজ়। কানে বড় দুল। আলতো করে বাঁধা লম্বা চুল। কপালে ছোট্ট লাল টিপ। এই বেশেই সরস্বতী বন্দনা করলেন শ্রেয়া।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

শেষ আপডেট: ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ ১৪:০২
Share:
Shreya Ghoshal Releases New Song ‘Saraswati Vandana’ on YouTube on Saraswati Puja

শ্রেয়ার সরস্বতী বন্দনা। ছবি: সংগৃহীত।

স্বয়ং সরস্বতী বিরাজ করেন তাঁর কণ্ঠে। তাঁর সঙ্গীতের মূর্ছনায় মুগ্ধ হয়নি, এমন শ্রোতা অধরা। সরস্বতী পুজো উপলক্ষে সুরে সুরেই দেবীর আরাধনা করলেন শ্রেয়া ঘোষাল। শনিবার ইউটিউবে মুক্তি পেল গায়িকার ‘সরস্বতী বন্দনা’। তাঁর কণ্ঠে যে সেই ‘সরস্বতী বন্দনা’ নতুন রূপ পেল, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। মুহূর্তে তাঁর অনুরাগীরা গায়িকাকে শুভেচ্ছায় ভরিয়ে দেন।

Advertisement

পরনে বাসন্তী রঙের সিল্কের শাড়ি, লম্বা হাতা ব্লাউজ়। কানে বড় দুল। আলতো করে বাঁধা লম্বা চুল। কপালে ছোট্ট লাল টিপ। এই বেশেই সরস্বতী বন্দনা করলেন শ্রেয়া। এই সরস্বতী বন্দনার সুর নিজেই করেছেন গায়িকা। তাঁর সঙ্গে যৌথ ভাবে এই মিউজ়িক ভিডিয়োতে কাজ করেছেন সঙ্গীতশিল্পী কিঞ্জল চট্টোপাধ্যায়। তিনিই সঙ্গীতায়োজন করেছেন। মঞ্চের অনুষ্ঠানে শ্রেয়ার সঙ্গে পুরুষ কণ্ঠের জন্য কিঞ্জলই থাকেন। শ্রেয়ার এই গান সরস্বতী পুজোয় নতুন মাত্রা যোগ করবে বলে মনে করছেন তাঁর অনুরাগীরা।

ভিডিয়োর মন্তব্য বিভাগে এক অনুরাগী লিখেছেন, “এ তো স্বয়ং সরস্বতীর কণ্ঠেই সরস্বতী বন্দনা। শ্রেয়ার কণ্ঠের পবিত্রতা প্রকাশ পাচ্ছে এই বন্দনায়।” আর এক অনুরাগীর কথায়, “এ যেন রূপে লক্ষ্মী ও গুণে সরস্বতী। ওঁর কণ্ঠেই তো সরস্বতী বিরাজমান।”

Advertisement

উল্লেখ্য, কিছু দিন আগেই মুম্বইতে অনুষ্ঠান করতে এসেছিলেন ব্রিটিশ রক ব্যান্ড কোল্ডপ্লে। সেই অনুষ্ঠান দেখতে উপস্থিত ছিলেন শ্রেয়াও। সঙ্গে ছিলেন তাঁর বাবা ও স্বামী। মঞ্চে ‘স্কাই ফুল অফ স্টারস্‌’ গাইছিলেন ক্রিস মার্টিন। এ দিকে চোখের জল যেন বাধ মানছিল না শ্রেয়ার। কখনও স্বামীর সঙ্গে আদুরে ছবি ভাগ করে নিয়েছিলেন সমাজমাধ্যমে, কখনও আবার ‘ফিক্স ইউ’ গানের তালে নাচছিলেন তিনি। অনুষ্ঠানের ভিডিয়ো পোস্ট করে শ্রেয়া লিখেছিলেন, ‘‘এটা আমার দেখা ক্লোডপ্লে-র দ্বিতীয় অনুষ্ঠান। তোমরা মুম্বই ম্যাজিক করলে। এ এক দারুণ অভিজ্ঞতা। তাই চোখে জল আটকাতে পারলাম না। আমার ৭০ বছরের বাবাও দারুণ সময় কাটিয়েছেন। ধন্যবাদ শিলাদিত্যকে আমাদের ফেলা আসা স্মৃতিকে আরও একবার তাজা করে দেওয়ার জন্যে।’’

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement