Salman Khan

এ বার সেলিম খানের মন্তব্যে আহত ভাবাবেগ! নতুন দাবিতে ক্ষোভ উগরে দিলেন সলমনের ‘শত্রুরা’

কিছু দিন আগেই এক সাক্ষাৎকারে সেলিম খান দাবি করেছিলেন, তাঁর ছেলে কোনও ভাবেই কৃষ্ণসারকে হত্যা করতে পারেন না। এই ঘটনায় তিনি সম্পূর্ণ নির্দোষ।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

কলকাতা শেষ আপডেট: ২৭ অক্টোবর ২০২৪ ১৪:০৪
Share:

সেলিম খান ও সলমন খান। ছবি: সংগৃহীত।

লরেন্স বিশ্নোইদের নিশানায় সলমন খান। একের পরে এক হুমকি পেয়েছেন ভাইজান। কোনও ভাবেই তাঁকে স্বস্তি দিতে প্রস্তুত নয় বিশ্নোই গোষ্ঠী। শনিবার যোধপুরের রাস্তায় সলমনের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিলেন বিশ্নোইরা। এ দিন সলমনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখান বিশ্নোই সম্প্রদায়ের মানুষের। শুধু সলমন নয়। বলি তারকার বাবা সেলিম খানের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখান তারা।

Advertisement

কিছু দিন আগেই এক সাক্ষাৎকারে সেলিম খান দাবি করেছিলেন, তাঁর ছেলে কোনও ভাবেই কৃষ্ণসারকে হত্যা করতে পারেন না। এই ঘটনায় সলমন সম্পূর্ণ নির্দোষ। এতেই সেলিম খানের উপর চটেছেন বিশ্নোইরা। তাই এ দিন সলমনের সঙ্গে সেলিমেরও বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখান তাঁরা। সেই মুহূর্তের ছবি সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।

শনিবার ছিল বিশ্নোই ধর্ম স্থাপন দিবস। এই উপলক্ষে একজোট হয়েছিলেন এই গোষ্ঠীর মানুষ। তখনই তাঁরা সলমনের উপর ক্ষোভ উগরে দেন তাঁরা। সলমনের তরফ থেকে ক্ষমা প্রার্থনার দাবিও করেন। বিশ্নোইদের এক জন বলেন, “আমরা বিশ্নোই। আমরা অকারণে কারও সম্মানহানি করি না। ২৬ বছর আগে এই ঘটনার মামলা দায়ের করা হয়েছিল। সেই সময় বিশ্নোই গোষ্ঠীর এক জন বিধায়কও ছিলেন। তাই সেলিম খান যেন এখন ভুল তথ্য দেওয়ার চেষ্টা না করেন। সেলিম খানের মন্তব্যে গোটা গোষ্ঠীর ভাবাবেগে আঘাত লেগেছে। কৃষ্ণসার হত্যায় যাতে সুবিচার আসে সেই দাবিতে আমরা অন়ড় থাকব। প্রতিবাদে আমরা পথেও নামব।”

Advertisement

বিশ্নোইরা প্রশ্ন তুলেছেন, সলমন যদি নির্দোষই হয়ে থাকেন, তা হলে কেন তিনি দেশের বিভিন্ন প্রান্তের আইনজীবীদের সাহায্য নিচ্ছেন। সেলিম খান জানিয়েছিলেন, তাঁর ছেলে একটা আরশোলা পর্যন্ত মারতে পারেন না। বিশ্নোইরা অর্থ ও খ্যাতির লোভে সলমনকে হুমকি দিচ্ছেন। কিছু দিন আগে সলমন খানেরও একটি পুরনো ভিডিয়ো ভাইরাল হয়। সেই ভিডিয়োতে সলমন দাবি করেছিলেন, কৃষ্ণসারকে গুলিটা তিনি ছোড়েননি। তাঁর সঙ্গে সেই দিন ছিলেন সইফ আলি খান, সোনালি বেন্দ্রে, তব্বু। যদিও সলমন জানাননি, কে আসলে সে দিন গুলি ছুড়ে কৃষ্ণসারকে হত্যা করেছিলেন।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement