তৈমুর আলি খান। ছবি: ইনস্টাগ্রামের সৌজন্যে।
বয়স মাত্র ন’মাস। এর মধ্যেই অন্তত সোশ্যাল মিডিয়ায় স্টার স্টেটাস পায় তৈমুর আলি খান। প্রায় সব ছবিই তার ভাইরাল হয়। কিন্তু সারাক্ষণ ছেলের ফোকাসে থাকাটা পছন্দ নয় সইফ আলি খানের। তিনি আগেই জানিয়েছিলেন, অন্য দুই সন্তান সারা ও ইব্রাহিমের মতো তৈমুরও সাধারণ ভাবে বড় হয়ে উঠুক তিনি সেটাই চান। এ বার তৈমুরকে আর ক’দিন পর বোর্ডিংয়ে পাঠিয়ে দেওয়ার কথা প্রকাশ্যে জানালেন সইফ।
আরও পড়ুন, ট্রেন থেকে এক ব্যক্তিকে ফেলে দিয়েছিলেন বিদ্যা!
ফিল্ম কম্পেনিয়নকে দেওয়া এক সাক্ষাত্কারে সম্প্রতি সইফ জানিয়েছেন তৈমুরকে নিয়ে তিনি ও করিনা চিন্তিত। তাঁর কথায়, ‘‘তৈমুর এখন সরল। ওর চারপাশে যে স্টারডম ঘিরে থাকে সারাক্ষণ তা নিয়ে আমি আর করিনা আলোচনা করেছি। আমরা ভেবেছি ওকে ইংল্যান্ডে একটা সুন্দর বোর্ডিং স্কুলে পাঠিয়ে দেব। সেটাই ভাল হবে। কারণ এখানে ও কুসঙ্গে পড়লে আমাদের ভাল লাগবে না।’’
আরও পড়ুন, ক্যাটরিনাও কি এ বার হলিউডে পাড়ি দিচ্ছেন?
স্টার কিডদের বিদেশে বোর্ডিং স্কুলে রেখে পড়ানোর ট্র্যাডিশনটা নতুন নয়। শাহরুখ খানের দুই সন্তান আরিয়ান ও সুহানাও বোর্ডিংয়ে থেকে পড়াশোনা করছেন। বিদেশে পড়াশোনা করছেন অমিতাভ বচ্চনের নাতনি নভ্যা নভেলি নন্দাও। এ বার হয়তো সেই তালিকায় যোগ হবে আরও এক নতুন নাম।