এই ঘটনা প্রীতির মায়ের কানে যাওয়ার পরে কী ঘটে, সে কথা বিস্তারিত জানা যায়নি বটে। কিন্তু প্রীতি যে জোর বকুনি খেয়েছিলেন, তা আকারে ইঙ্গিতে বুঝিয়ে দিয়েছেন ‘কল হো না হো’- ছবির নায়িকা। ১২ বছর বয়সেই তাঁর মাথায় ঢুকেছিল, নিটোল স্তন না থাকলে বড় হওয়া যায় না।
প্রীতির ‘দুষ্টুমি’
গত নভেম্বর মাসে সারোগেসির সাহায্যে মা হয়েছেন তিনি। দুই যমজ সন্তানকে সামলাতে নাজেহাল প্রীতি জিন্টা এবং তাঁর স্বামী জেন গুডেনাফ। সন্তানদের নাম দিয়েছেন, জয় জিন্টা গুডেনাফ এবং গিয়া জিন্টা গুডেনাফ। সন্তান মানুষ করতে করতে মনে পড়ে যাচ্ছে ছোটবেলার দুষ্টুমির কথা। প্রীতির কথায়, ‘‘আমার মা যে আমাকে কী ভাবে সামলাতেন, আজ বুঝতে পারি! প্রার্থনা করি, আমার সন্তানরা যেন আমার মতো না হয়।’’
কী-ই বা করতেন তিনি? সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে বলি তারকা প্রীতি তাঁর ছোটবেলার গল্পে চমকে দিলেন তাঁর অনুরাগীদের।
ক্লাবে যাওয়ার ইচ্ছে ছিল প্রীতির। মা-বাবারা যান। বড়রা সকলেই যান। মজা করেন। কিন্তু সেখানে কী হত? আভাস পেলেও নাগাল পেতেন না ‘বীর জারা’-র জারা। মাকে জিজ্ঞাসা করলে মা বলতেন, ‘‘১৮ বছর না পেরোলে ওখানে যাওয়া নিষেধ।’’ কিন্তু ১২ বছরের প্রীতির ক্লাব-‘প্রীতি’ এমন বেড়ে যায় যে নাগাল পাওয়ার জন্য মাথা থেকে দুষ্টু বুদ্ধি বার করেন তিনি।
মায়ের ব্রা নিয়ে, তাতে কমলালেবু ভরে, পোশাকের সঙ্গে পরে নেন। দ্বিতীয় বার না ভেবে সটান ক্লাবে পৌঁছে যান প্রীতি। বাইরে দাঁড়িয়া থাকা নিরাপত্তারক্ষীকে জোর গলায় বলেন, ‘‘১৮ বছর বয়স হয়েছে আমার। ভিতরে যেতে পারব।’’
এই ঘটনা প্রীতির মায়ের কানে যাওয়ার পরে কী ঘটে, সে কথা বিস্তারিত জানা যায়নি বটে। কিন্তু প্রীতি যে জোর বকুনি খেয়েছিলেন, তা আকারে ইঙ্গিতে বুঝিয়ে দিয়েছেন ‘কল হো না হো’- ছবির নায়িকা। ১২ বছর বয়সেই তাঁর মাথায় ঢুকেছিল, নিটোল স্তন না থাকলে বড় হওয়া যায় না।