অর্ধসত্য (১৯৮৩): গোবিন্দ নিলানির এই ছবিতে ওম পুরী একজন পুলিশ অফিসার হয়েছিলেন। দুর্দান্ত অভিনয় করে এই ছবির জন্য তিনি জাতীয় পুরস্কারও পান।
জানে ভি দো ইয়ারো (১৯৮৩): কোরাপশন নিয়ে তৈরি এই ছবি একটি ডার্ক কমেডি। বন্ধু নাসিরুদ্দিন শাহের সঙ্গে এই ছবিতে ওম পুরী এক অসৎ ব্যক্তির ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন।
হেরা ফেরি (২০০০): খুব একটা পুরনো সিনেমা নয় হেরা ফেরি। এই ছবিতে ওম পুরীর সংলাপ তো অনেকের মুখেই ঘোরাফেরা করে।
আক্রোশ (১৯৮০): এই ছবিতে অভিনয়ের মাধ্যমে ওম পুরী জীবনের প্রথম ফিল্ম ফেয়ার পুরস্কারটি পান।
আরোহণ (১৯৮২): আরোহণের গরিব চাষী হরিকে কার না মনে নেই। ওম পুরীই ছিলেন সেই গরিব চাষী।
মাচিস (১৯৯৬): এই ছবিতে প্রচন্ড দাপটের সঙ্গে অভিনয় করেন তিনি। ফিল্মফেয়ারে মনোনয়নও পেয়েছিলেন মাচিসের জন্য।
ঘায়াল (১৯৯০): শুধু যে সমান্তরাল সিনেমা, তাই নয় পাশাপাশি সমানতালে মূলধারার সিনেমাও করে চলেছিলেন তিনি। ঘায়াল তারই জ্বলন্ত উদাহরণ।
গুপ্ত (১৯৯৭): এই ছবিতেও একজন পুলিশ অফিসারের ভূমিকায় দেখা যায় তাঁকে।
চাচি ৪২০ (১৯৯৭): অমরিশ পুরীর পি.এ চরিত্রে দেখা যায় ওম পুরীকে। এই চরিত্র দেখতে দেখতে হাসিতে ফেটে পড়েন অনেকেই।
মকবুল (২০০৩): বিশাল ভরদ্বাজের এই ছবিতেও তিনি একজন অসৎ পুলিশ অফিসারের ভূমিকায় অভিনয় করেন। সঙ্গ দিয়েছিলেন আবার বন্ধু নাসিরুদ্দিন।
বজরঙ্গি ভাইজান (২০১৫): এই কিছুদিন আগেকার সিনেমা। খুব অল্পক্ষণের জন্য ওম পুরীকে দেখা গেলেও, এই চরিত্রটিও সকলের মনে থাকবে।
সিটি অফ জয় (১৯৯২): কলকাতায় রিক্সা চালকদের থেকে ট্রেনিং নিয়ে নেমেছিলেন এই হলিউড ছবিতে অভিনয় করতে। আর তাতেই আঁচ পাওয়া যায় কী দাপটের সঙ্গে অভিনয় করেছিলেন।
দ্য হান্ড্রেড ফুট জার্নি (২০১৪): বেশ কিছু চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হয় ছবিটি। ওম পুরীর অভিনয় ছিল এই ছবিতে দেখবার মতো।
ইস্ট ইজ ইস্ট (১৯৯৯): এই ছবিতে অভিনয় করে ওম পুরীর নাম বিশ্ব সিনেমা দরবারে যথেষ্ট আলোচিত হয়।
সলমনের সঙ্গে ‘টিউবলাইট’ ছবিটিরই শুটিং করছিলেন ওম পুরী।
পাক লেখক সদত হাসান মান্টো কে নিয়ে বায়োপিক তৈরি করছেন অভিনেত্রী ও পরিচালক নন্দিতা দাস। মান্টোর ভূমিকায় দেখা যাবে নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকিকে। মান্টোরই এক চরিত্র টোবা টেক সিং। সেই চরিত্রেই দেখা যেত ওম পুরীকে। শুটিং শুরু না হলেও কথাবার্তা প্রায় এগিয়ে গিয়েছিল।