আদিত্য পাঞ্চোলি: অভিনেতা আদিত্য পাঞ্চোলির বিরুদ্ধে যৌন হেনস্থার অভিযোগ এনেছিলেন কঙ্গনা। তিনি জানিয়েছিলেন, মাত্র ১৭ বছর বয়সে তিনি যখন প্রথম বি-টাউনে পা দিয়েছেন সেই সময় শারীরিক ভাবে নিগৃহীত হতে হয়েছিল তাঁকে। নায়িকা জানান, সেই সময় আদিত্যের স্ত্রী জারিনা ওয়াহাবের কাছেও সাহায্য চেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু জারিনা সে সময় কোনও সাহায্য করেননি তাঁকে।
রাকেশ রোশন: হৃতিক রোশনের বাবা রাকেশ রোশনের বিরুদ্ধেও মুখ খুলেছিলেন কঙ্গনা। রাকেশের আসল চেহারা সকলের সামনে নিয়ে আসার হুমকিও দিয়েছিলেন নায়িকা।
অধ্যয়ন সুমন: এক সময় অভিনেতা অধ্যয়ন সুমনের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক ছিল কঙ্গনার। ব্রেকআপের পর অধ্যয়ন অভিযোগ করেছিলেন, কঙ্গনা জাদুবিদ্যা অনুশীলন করেন। যদিও সেই অভিযোগ অস্বীকার করেছিলেন কঙ্গনা। এমনকী কঙ্গনার বিরুদ্ধে মারধর করার অভিযোগও এনেছিলেন অধ্যয়ন। তবে নায়িকা প্রশ্ন তোলেন, সেই সময় তাঁর ওজন ছিল ৪৯ কেজি আর অধ্যয়নের ৯৫ কেজি। সুতরাং তাঁর পক্ষে অধ্যয়নকে মারধর করা সম্ভবপর ছিল না বলে জানিয়েছিলেন তিনি।
নাম উল্লেখ করেননি: নাম না করে কোনও এক স্ক্রিপ্ট রাইটারের বিরুদ্ধেও মুখ খুলেছিলেন ‘ক্যুইন’-এর নায়িকা। জানিয়েছিলেন ওই ব্যক্তি নাকি তাঁকে মুখ বন্ধ রাখার জন্য রীতিমতো হুমকি দিয়েছিলেন।
কেতন মেহতা: এই তালিকায় রয়েছেন পরিচালক কেতন মেহতাও। রানি লক্ষ্মীবাঈয়ের জীবনভিত্তিক ছবি কেতন মেহতার ‘ঝাঁসি কি রানি’ ছবির চিত্রনাট্য পড়ে তিনি বলেছিলেন, ‘‘১০ বছরে এত খারাপ স্ক্রিপ্ট কখনও পড়িনি।’’
কর্ণ জোহর: কর্ণের ‘কফি উইথ কর্ণ’ শো-তে এসে খোদ সঞ্চালককেই আক্রমণ করেছিলেন কঙ্গনা। কর্ণকে বলিউডের নেপোটিজম বা স্বজনপোষণের অন্যতম ধ্বজাধারী বলে খোলাখুলিই মন্তব্য করেছিলেন তিনি।