মিমি চক্রবর্তী।—ইনস্টাগ্রাম
সাগর জলে ‘সিনান’ করেননি। বসেননি উপল উপকূলেও। তবুও মিমি চক্রবর্তী মৌসুনি দ্বীপের জল ভেঙে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘সাগরিকা’!
তাঁর নীল শাড়ির আঁচলে বাঁধা পড়েছে আকাশ আর অস্পষ্ট নীলচে জল। রোদচশমায় চোখ ঢেকে, গায়ে-পিঠে আঁচল জড়িয়ে জলকন্যার মতোই জল ভেঙেছেন তিনি।
দূরে দিকচক্রবালরেখা ছাড়িয়ে সূর্য তখন অনেকটাই উপরে। নরম রোদ গলে পড়েছে সাংসদ-তারকার গায়ে।
নিজের মিউজিক ভিডিয়োর শ্যুট করতে গিয়ে এ ভাবেই প্রকৃতির মধ্যে হারিয়ে গেলেন মিমি। একই সঙ্গে উপলব্ধি করলেন, ‘জীবন নদীর ঢেউয়ের মতোই সমুদ্র স্রোত। পার হওয়া সমান কষ্টের'। একই সঙ্গে বছরের ব্যস্ততার ক্লান্তি সরিয়ে নিমেষে তরতাজা তিনি।
মিমির এই কথায় সায় দিয়েছেন নেটাগরিকেরাও।
A post shared by Mimi (@mimichakraborty)
বছর শেষে লিখে ফেললেন সরল এক প্রেমকাব্য সাগরের কাছে। গেয়ে উঠলেন রবীন্দ্রনাথের গান, ‘তোমার খোলা হাওয়া’। বড়দিনে ভক্তদের হঠাৎ রবীন্দ্রনাথ উপহার দিলেন কেন? আনন্দবাজার ডিজিটালকে মিমি বললেন, ‘‘ছোটবেলা থেকেই রবীন্দ্রনাথের গান আমার খুব প্রিয়। আর এই কুৎসিত বছর চলে যাচ্ছে। নতুন বছরকে আহ্বান করার জন্য এর চেয়ে ভাল গান আর নেই। এই গানে মুক্তির কথা বলা আছে।’’