Mir Afsar Ali

Mir-Ritabhari: ঋতাভরীর পিছু নেওয়ায় ‘পুলিশে নালিশ’ শতরূপার! তাই নায়িকাকে ইনস্টাগ্রামে ফলো করেন মীর?

অভিনেতা-সঞ্চালক মীরের দাবি, ‘‘আমি আর ঋতাভরী আগে বাস্তবে একে অন্যকে অনুসরণের চেষ্টা করতাম। তার পরেই শতরূপা সান্যাল আমার নামে গিয়ে পুলিশের কাছে নালিশ করেন, আমার মেয়ের পিছন পিছন মীর যায়!’’

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

কলকাতা শেষ আপডেট: ১০ মে ২০২২ ১৮:১১
Share:

মীর-ঋতাভরী

খুনসুটি আর দুষ্টুমিতে খামতি নেই মীর আফসার আলির। কখনও রবীন্দ্রজয়ন্তীতে ‘বিশ্বকবি’ সাজছেন। আপন মনের মাধুরী মিশিয়ে কবির কবিতার নব্য রূপও দিচ্ছেন। কখনও পিছনে লাগছেন টলিউড নায়িকার। আপাতত সঞ্চালক-অভিনেতার লক্ষ্যে ঋতাভরী চক্রবর্তী। বাকি অনুরাগীদের মতোই ঋতাভরীকে ভারি পছন্দ মীরেরও। কিন্তু সেই অনুভূতিতে নাকি লাগাম পরাতে বাধ্য হয়েছেন তিনি। কেন? ঋতাভরীর মা শতরূপা সান্যাল নাকি তাঁর নামে পুলিশে নালিশ ঠুকেছিলেন! তার পর থেকেই নিজেকে সংযমে বেঁধেছেন তিনি।

মীরের এই রসিকতাও ভাইরাল। নায়িকার পাশে দাঁড়িয়ে এই অঘটন নিজের মুখে কবুল করেছেন। সে দিন দু’জনেই পোশাকে রংমিলন্তি। ঘন নীল সালোয়ার, হাত ভর্তি কাচের চুড়িতে ঋতাভরী ‘দেশি গার্ল’। মীর ঝলমলে গাঢ় নীল আর পেলব কমলা রঙের কারুকাজ করা পাঞ্জাবিতে। ছদ্ম ভয়ে ভীত সঞ্চালকের দাবি, ‘‘আমি আর ঋতাভরী আগে বাস্তবে একে অন্যকে অনুসরণের চেষ্টা করতাম। তার পরেই শতরূপা সান্যাল আমার নামে গিয়ে পুলিশের কাছে নালিশ করেন, আমার মেয়ের পিছন পিছন মীর যায়! অনুসরণ করে।’’ বাধ্য হয়ে রণে ভঙ্গ দিয়েছেন মীর।

Advertisement

কিন্তু এত সহজেও কি সঞ্চালককে দমানো যায়? সঙ্গে সঙ্গে বিকল্প রাস্তা খুঁজে নিয়েছেন তিনি। রাস্তাঘাটে সরাসরি অনুসরণের বদলে ঘুরপথ বেছে নিয়েছেন। ইনস্টাগ্রামে ঋতাভরীকে ফলো করতে শুরু করে দিয়েছেন। মীরের মতে, এটাই সব চেয়ে নিরাপদ পন্থা। এতে আর কেউ কোনও নালিশ করতে পারবে না। মীরের দুষ্টুমিতে হেসে কুটোপাটি ঋতাভরী। হাসি সামলাতে সামলাতেই ইশারায় জানিয়েছেন, তাঁর মা এ রকম কাণ্ড কখনও করেননি। পাশাপাশি মীরকে সমর্থন জানিয়ে বলেছেন, ‘‘অনেক দিন ধরেই ইনস্টাগ্রামে আমরা একে অন্যকে অনুসরণ করি।’’

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement