সঠিক জীবনসঙ্গিনীর খোঁজে বেরিয়েছিলেন মিকা। স্বয়ম্বরের আসর ‘স্বয়ম্বর-মিকা দি বোটি’-তে পাত্র মিকাকে বরমাল্য পরাতে হলে তাঁর মন জয় করতে হবে। এটাই প্রতিযোগিতার নিয়ম। আট জন সুন্দরী চেষ্টা করে যাচ্ছিলেন তাঁদের প্রতিভা দিয়ে মিকার মন জয় করার। প্রতিযোগিতায় অনেকটা এগিয়ে ছিলেন কলকাতার মেয়ে চন্দ্রাণী দাস।
মুম্বই সংবাদ সংস্থার খবর, চন্দ্রাণীকে পিছনে ফেলে এগিয়ে গিয়েছেন চণ্ডীগড়ের নীত মহল। ‘ক্ষীর’ খাইয়ে মন জয় করেছেন পঞ্জাবি গায়কের। পঞ্জাবিরা যে খাদ্যরসিক হন, এ কথা অনেকেরই জানা। মিকাও যে সুস্বাদু খাবারের প্রেমে মজবেন না, তা কী করে হয়!
মিকার মনের এই গোপন কথা বোধ হয় জানতে পেরেছিলেন চণ্ডীগড়ের রন্ধনপটিয়সী নীত। অনুষ্ঠানের একটি পর্বে নিজের হাতে ক্ষীর বানিয়ে খাওয়ালেন মিকাকে। আর তাতেই বাজিমাত। রসনায় বাসনার শুরু। মিকার মন জয় করে ফেললেন ‘পঞ্জাব-সুন্দরী’।
সাধরণ অথচ গাম্ভীর্যের ছোঁয়া থাকবে, এমন মেয়েকেই স্ত্রী হিসাবে পেতে চান মিকা। আর এইখানেই নম্বর পেয়েছেন নীত।
সূত্রের খবর, স্বয়ম্বরে আসার আগে থেকেই মিকার পরিচিত ছিলেন চণ্ডীগড়ের এই মেয়ে। একসঙ্গে কাজও করেছেন। দু’জনের ঘনিষ্ঠতা বাড়ে এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে। আর এখন দর্শকদেরও পছন্দ এই জুটিকে। মিকার স্ত্রী হিসাবে নীতকেই পছন্দ করছেন অনুরাগীরা। এখন অপেক্ষা সেই শুভ দিনটির।