পাকিস্তানে নিষিদ্ধ ‘কেয়া কুল হ্যায় হাম ৩’

‘কেয়া কুল হ্যায় হাম ৩’-এর বিষয় নাকি আমজনতার রুচির বিরোধী। এই যুক্তিতে পাকিস্তানে নিষিদ্ধ হয়ে গেল ছবিটি। সম্প্রতি এক বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে পাকিস্তানের সেন্ট্রাল বোর্ড ফর ফিল্ম সার্টিফিকেশন (সিবিএফসি) ও তাদের প্রাদেশিক সেন্সর বোর্ডগুলি।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ২৭ জানুয়ারি ২০১৬ ০৯:২৯
Share:

‘কেয়া কুল হ্যায় হাম ৩’-এর বিষয় নাকি আমজনতার রুচির বিরোধী। এই যুক্তিতে পাকিস্তানে নিষিদ্ধ হয়ে গেল ছবিটি। সম্প্রতি এক বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে পাকিস্তানের সেন্ট্রাল বোর্ড ফর ফিল্ম সার্টিফিকেশন (সিবিএফসি) ও তাদের প্রাদেশিক সেন্সর বোর্ডগুলি।

Advertisement

সিবিএফসি-র প্রধান মোবাসির হাসান জানিয়েছেন, ছবিটি অশালীন। নগ্নতায় ভরা, সংলাপও আমজনতার পছন্দের বিরোধী। ছবিটি প্রাপ্তবয়স্ক তকমা দিয়েও সাধারণের প্রদর্শনের অনুমতি দেওয়া যাচ্ছে না, কারণ সেটি অশালীন।

গত শুক্রবার থেকেই কিছু হলে ছবিটি দেখানো শুরু হয়েছিল। ভারতে মুক্তি পাওয়ার দু’দিনের মধ্যেই ১৩ কোটি টাকা লাভ করেছে ছবিটি। এটি পাকিস্তানে স্থগিত রাখতে নাকি পরিবেশকদের তরফে প্রেক্ষাগৃহ গুলিকে নির্দেশ দেওয়া হয়।

Advertisement

এর আগে ছবির বিষয়বস্তু কুরুচিপূর্ণ, অশালীন। এই অভিযোগে ‘ক্যায়া কুল হ্যায় হাম’-এর প্রযোজক, পরিচালক এবং চিত্রনাট্যকারকে নোটিশ পাঠিয়েছিল বম্বে হাইকোর্ট।

চিত্রনাট্য যে সেক্স কমেডি নিয়ে সাজানো হয়েছে, তা আগেই জানিয়েছিল টিম ‘কেয়া কুল হ্যায় হাম ৩’। কিন্তু মোশন পোস্টার প্রকাশের পরই দেখা গিয়েছিল অশ্লীলতার কোনও তোয়াক্কাই করেননি পরিচালক উমেশ ঘাগড়ে। আর তা নিয়ে বিভিন্ন মহলে নানা সমালোচনাও হয়েছে।

বলি‌উডের একাংশের মতে, সাহসী চিত্রনাট্য এর আগেও দেখেছে সিনে দুনিয়া। কিন্তু এমন বাড়াবাড়ি এর আগে হয়েছে বলে মনে করতে পারছেন না অনেকেই। যদিও এই ছবির সঙ্গে যুক্ত এক সদস্য জানিয়েছেন, ছবিটা দেখলেই দর্শক পারবেন ছবিতে সেক্স কী অর্থে ব্যবহার করা হয়েছে। তাই বিচারের ভার তাঁদের হাতেই।

আরও পড়ুন

কেন এত হিট এই ছবির ট্রেলর?

মনদানার বিকিনি ভিডিও সোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল!

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement