কঙ্গনা মনে করিয়ে দিলেন শার্লিন, চিত্রাঙ্গদাকে

কঙ্গনা কাঁপিয়ে দিয়েছেন অনেককে। বলে কী মেয়েটা? “আমি সতী-সাবিত্রী নই, হতেও চাই না”- কঙ্গনা রানাউতের এই মন্তব্য নিয়ে নানান কানাঘুষো চলছে। তবে তিনিই প্রথম নন বলিউডে। এর আগে সোজা সাপটা কথার জন্য আলোচনার শিরোনামে উঠে এসেছিলেন চিত্রাঙ্গদা সিংহ। বোল্ড অভিনয়ের জন্য এমনিতেই তিনি বেশ আকর্ষণীয় এবং অবশ্যই একটু ‘হটকে’। বেশ কিছু দিন আগে একটি প্রেস মিট-এ চিত্রাঙ্গদা বলেন, “আমি মনে করি না যে আমি ‘বোল্ড’। আমার ক্ষেত্রে এই শব্দটা সঠিক নয়। তবে হ্যাঁ, আমি সতী-সাবিত্রীও নই।”

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ১৪ জানুয়ারি ২০১৬ ১৯:১০
Share:

ছবি: ফেসবুক।

কঙ্গনা কাঁপিয়ে দিয়েছেন অনেককে। বলে কী মেয়েটা? “আমি সতী-সাবিত্রী নই, হতেও চাই না”- কঙ্গনা রানাউতের এই মন্তব্য নিয়ে নানান কানাঘুষো চলছে।
তবে তিনিই প্রথম নন বলিউডে। এর আগে সোজা সাপটা কথার জন্য আলোচনার শিরোনামে উঠে এসেছিলেন চিত্রাঙ্গদা সিংহ। বোল্ড অভিনয়ের জন্য এমনিতেই তিনি বেশ আকর্ষণীয় এবং অবশ্যই একটু ‘হটকে’। বেশ কিছু দিন আগে একটি প্রেস মিট-এ চিত্রাঙ্গদা বলেন, “আমি মনে করি না যে আমি ‘বোল্ড’। আমার ক্ষেত্রে এই শব্দটা সঠিক নয়। তবে হ্যাঁ, আমি সতী-সাবিত্রীও নই।” তাঁর এই মন্তব্যে বলিউড দুনিয়ায় বেশ জল্পনার ঝড় ওঠে। কারণ, হঠাত্ কেন তিনি নিজেকে সতী-সাবিত্রী নয় বলে দাবি করলেন প্রকাশ্যে? সঠিক উত্তর মেলেনি। তাই জল্পনা বাড়তে থাকে।
বিতর্কিত মন্তব্য বা ভীষণ ভাবে নিজেকে এক্সপোজ করার কারণে বহু বার আলোচনার মধ্যমণি হয়ে উঠেছেন তিনি। তিনিই প্রথম ভারতীয়, বিখ্যাত প্লেবয় ম্যাগাজিনে যাঁর নগ্ন ছবি বের হয়। আর ছবি প্রকাশ্যে আসতেই ভাইরাল হয়ে যায়। তিনি মুখ খললেও মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে ওঠেন শার্লিন। নিজের ট্যুইটার অ্যাকাউন্টে তিনি লেখেন, “অতীতে টাকার জন্য আমি অনেকের সঙ্গেই শুয়েছি।” তাঁর এই খুল্লামখুল্লা স্বীকারোক্তি ভারতের বিনোদন দুনিয়ায় জল্পনা এবং বিতর্কের ঝড় তোলে। তবে এ ধরনের মন্তব্য তিনি আরও অনেক বার করেছেন। যেমন, সকলকে চমকে দিয়ে শার্লিন মন্তব্য করেন, “আমাকে ‘ভারত রত্ন’ দেওয়া উচিত।” বলেন কী! আর এ মন্তব্য তিনি করেন প্লেবয় ম্যাগাজিনে নগ্ন ফটোশুট করার পর পরই!

Advertisement

এখানেই শেষ নয়। শার্লিনে‌র বেফাঁস মন্তব্যের তালিকাটা বেশ লম্বা। তাঁর একটা মন্তব্য একবার বেশ অস্বস্তিতে ফেলে দেয় বিদ্যা বালন এবং তাঁর স্বামী সীদ্ধার্থ রায় কপূরকে। বিছানায় তিনি নাকি বিদ্যা বালনকেই তাঁর পাশে চান। সে কী! এখানেই থেমে থাকেননি শার্লিন। এর সঙ্গে তিনি যোগ করেন, “বিদ্যা, আমি সিদ্ধার্থর চেয়েও আমি তোমার বেশি যত্ন নিতে পারব।” কী সাংঘাতিক! নতুন জল্পনার শুরু সেখানেই। তাহলে কী শার্লিন সমকামী? এর উত্তরও মেলেনি।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement