Ambarish Bhattacharya

Kanchan Mullick-Ambarish Bhattacharya: শরীর নিয়ে কটাক্ষ কাঞ্চনের! অম্বরীশের দাবি, চেহারার জন্যই নায়িকারা গাল টিপে আদর করে

রোগা ভাল না মোটা? স্বাস্থ্যবান নায়ক বা অভিনেতাদের সত্যিই কি নায়িকারা গাল টিপে আদর করেন? ফাঁস ‘দাদাগিরি’র সেটে।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

কলকাতা শেষ আপডেট: ১৯ মে ২০২২ ২০:০৫
Share:

কাঞ্চন-অম্বরীশ

অভিনয়ে কেউ কারও থেকে কমতি নন। কিন্তু দেখনদারিতে কে এগিয়ে? কাঞ্চন মল্লিক না অম্বরীশ ভট্টাচার্য? ‘দাদাগিরি’র সেটে এমনই প্রশ্ন তুলে দিয়েছিলেন ‘দাদা’ সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। দেখতে দেখতে সেই কৌতূহল প্রায় কটাক্ষে পরিণত! কাঞ্চনের দাবি, গরমে ঘামে ভেজা অম্বরীশকে মনে হয় জলহস্তি! তাঁর চেহারার কারণে! আর কাঞ্চনের জন্য ছাতাও ধরতে হবে না প্রযোজনা সংস্থাকে। কারণ? তিনি নাকি দুটো বৃষ্টির ফোঁটার মধ্যে দিয়ে গলে বেরিয়ে যেতে পারেন! স্রেফ মেদহীন চেহারার গুণে। তখনই হাসতে হাসতে অম্বরীশের দাবি, ‘‘এই চেহারার জন্যই নায়িকারা আমার গাল টিপে আদর করে! দাদা একবার জিজ্ঞেস করুন তো, কাঞ্চনদাকে কেউ এমনটা করেন কি না?’’

ছিপছিপে চেহারার কারণেই কাঞ্চনের বয়স বোঝা দায়। তিনি নাকি পঞ্চাশ পেরিয়েছেন! তেমনই বক্তব্য সৌরভের। সঙ্গে সঙ্গে তীব্র প্রতিবাদ অভিনেতার। তাঁর দাবি, ছিপছিপে শরীরের অনেক সুবিধে। ভিড় বাসে জায়গা করে নেওয়া যায় সহজেই। ভারী চেহারার মালিক তা পারবেন না। কাঞ্চন যখন আরও রোগা ছিলেন, তখন নাকি তাঁর এক্স-রে খরচাও বেঁচে যেত! চিকিৎসক পঁচিশ পাওয়ারের আলো জ্বেলে দিতেন। তার নীচে অভিনেতা পোশাক খুলে দাঁড়ালেই শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ স্পষ্ট দেখা যেত! অম্বরীশ এই সুবিধা থেকে বঞ্চিত।

Advertisement

পাল্টা যুক্তি ছিল ‘পটকা’র তূণেও। শরীর নিয়ে এত কটাক্ষের পরেও একটুও বিরক্ত নন তিনি। উল্টে জানিয়েছেন, তিনি নিজে নাকি বিকিকিনির ঝাঁ-চকচকে পসরা সাজানো শপিং মলের মতো। আর কাঞ্চন? ফুটপাথের ছোট্ট দোকান! এ বার ক্রেতারা বাছবেন কোথায় যাবেন!

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement