২০০৩-এ জন ও বিপাশার ‘জিসম’ কিন্তু বিশেষ ভাবে নজর কেড়েছিল। চিত্রনাট্য, সাহসী দৃশ্য এবং জন আব্রাহাম ও বিপাশা বসুর অন-স্ক্রিন কেমেস্ট্রি রীতিমতো ঝড় তুলেছিল।
২০০৪-এ নেহা ধুপিয়ার ‘জুলি’র কথা মনে আছে? নেহা, সঞ্জয় কপূর, প্রিয়াংশু চট্টোপাধ্যায়ের ‘জুলি’ কিন্তু বোল্ড এবং সাহসী দৃশ্যের জন্যই শিরোনামে এসেছিল।
২০০৪-এ অনুরাগ বসু পরিচালিত থ্রিলার ছবি ‘মার্ডার’। কিন্তু ছবির গল্পের পাশাপাশি আলাদা ভাবে নজর কেড়েছিল মল্লিকা শেরাওয়াত, অস্মিত পটেল ও ইমরান হাশমির কেমেস্ট্রি। ‘বোল্ড’ মল্লিকাকেও প্রথম ওই ছবিতেই চিনেছিল বলিউড।
বলিউডের আরও একটি ‘ইরটিক থ্রিলার’ ছবি। সানি লিওন, অরুণোদয় সিংহ এবং রণদীপ হুডাকে নিয়ে এই ‘সাহসী’ ছবি তৈরি করেছিলেন পূজা ভট্ট। ছবির গান বিশেষ ভাবে পছন্দ হয়েছিল দর্শকদের।
২০১২ সালে কাব্য কৃষ্ণণের চরিত্রে বাঙালি নায়িকা পাওলি দামের সাহসী ছবি। ‘হেট স্টোরি’ কিন্তু বেশ নজর কেড়েছিল দর্শকদের। ছবির প্রযোজক ছিলেন বিক্রম ভট্ট।
এক বছরের ব্রেকের পর ২০১৪-তে শুভরিন চাওলাকে নিয়ে ‘হেট স্টোরি টু’ তৈরি হয়েছিল। কিন্তু সেই ছবি বক্স অফিসে খুব একটা জমেনি। বরং ২০১৫-এ জারিন খান, শরমন জোশী এবং কর্ণ সিংহ গ্রোভারের ‘হেট স্টোরি থ্রি’ তার সাহসিকতায় বেশ হিট হয়েছিল।
২০১৩-এ পুণম পাণ্ডে এবং শিবম পাতিল অভিনীত ‘নেশা’ কিন্তু বেশ নজর কেড়েছিল। ১৮ বছরের এক ছাত্রের, ২৫ বছর বয়সী শিক্ষিকার প্রেমে পড়ার গল্প বলেছিল এই ছবি।
বলিউডের অ্যাডাল্ট কমেডি গোত্রের ছবি ‘হান্টার’। ২০১৫-এর এই ছবিতে নজর কেড়েছিল গুলশন দেভিয়ার অভিনয়। ছবিতে ছিলেন রাধিকা আপ্তেও।
নেহা ধুপিয়ায় ‘জুলি’র সিক্যুয়েল ‘জুলি টু’। এ ছবিও লাইমলাইটে এসেছে মূলত সাহসী দৃশ্যের জন্যই। ইন্ডাস্ট্রি সূত্রে খবর, এ ছবির গল্প, পরিবেশনা নাকি আগের থেকেও বেশি বোল্ড। ছবির নামের সঙ্গেই লেখা হয়েছে, ‘বোল্ড, বিউটিফুল অ্যান্ড ব্লেসড’।