Sujoy Prasad Chatterjee

অনেক বিবাহিত পুরুষের সঙ্গে সম্পর্কে ছিলাম, কিন্তু কারও ঘর ভাঙিনি: সুজয়প্রসাদ

নভেম্বর হালকা শীতের আমেজ। বিয়ের মরসুম। এই বিয়ের আমেজেই অন্য উপলব্ধি সুজয়প্রসাদের। ভাগ করে নিলেন আনন্দবাজার অনলাইনের সঙ্গে।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

কলকাতা শেষ আপডেট: ২৯ নভেম্বর ২০২২ ১৬:০২
Share:

হঠাৎ কী উপলব্ধি করলেন সুজয়প্রসাদ? ছবি: ফেসবুক।

বিয়ে কি ঈশপের গল্প না কি রূপকথার গল্প? ঈশপের প্রতিটা গল্পের নেপথ্যে থাকে নীতিশিক্ষা। কিন্তু বিয়ে থেকে কি আদৌ মেলে কোনও নীতিশিক্ষা? এমন অনেক প্রশ্ন ভিড় করেছে সুজয়প্রসাদ চট্টোপাধ্যায়ের মনে। হালকা শীতের আমেজ। শহরের আনাচে-কানাচে কান পাতলে কখনও শোনা যাচ্ছে সানাইয়ের সুর, চোখ রাখলেই আলোর চিকিমিকি।

Advertisement

গোলাপি ধুতি আর ধূসর রঙের পাঞ্জাবিতে সেজে নিজের একটি ছবি পোস্ট করে বিয়ে বন্ধুত্ব, সম্পর্কের অনুভূতিগুলোই বিশ্লেষণ করেছেন সুজয়। হঠাৎ কী উপলব্ধি করলেন তিনি? আনন্দবাজার অনলাইনের তরফে যোগাযোগ করা হয়েছিল সুজয়ের সঙ্গে। তিনি বলেন, “আসলে মাঝেমাঝে আমার মনে হয়, কোথাও কি অসম্পূর্ণতা রয়ে গেল? আমার তো কোনও দিন এমন সামাজিক স্বীকৃতি, বিয়ে হবে না। তা হলে এটা কি অসম্পূর্ণতা! এটা একটা অদ্ভুত দ্বৈরথ। তার পর মনে হল এটা তো একটা সামাজিক অনুষ্ঠান। বন্ধুত্বযাপনের সঙ্গে এটার কোনও সম্পর্ক নেই।”

‘বেলাশেষে’-এর পর অনেক বিয়ের প্রস্তাব এসেছিল তাঁর কাছে। একটি মেয়ে তো নিত্য তাঁকে মেসেজ করত। এক জন গোছা গোছা চিঠি লিখেছিল সুজয়কে। এই প্রেমের প্রস্তাবগুলো কী ভাবে সামলান তিনি? সুজয়ের কথায়, “আমি তো মেয়েটিকে ডেকে বুঝিয়েছিলাম। ও বলেছিল সব মেনে নিয়ে আমার সঙ্গে থাকতে রাজি। আমার উত্তর ছিল কিন্তু আমি তো রাজি নই। আর পুরুষদের প্রেমটা একটু অন্য রকম হয়। অনেক বিবাহিত পুরুষের সঙ্গে আমি সম্পর্কে ছিলাম। কিন্তু দেখেছি সেই সব পুরুষের কোনও অবস্থান ছিল না। কিন্তু আমি কোনও ঘর ভাঙিনি। তবে বিয়েটা আমার কাছে রূপকথার গল্পের মতো। যা শুনতে শুনতে ঘুমিয়ে পড়া যায়।”

Advertisement

প্রসঙ্গত, কিছু দিন আগেই একটি ছবির শুটিং সেরে ফিরলেন অভিনেতা। একটি ইন্দো-ব্রিটিশ প্রোডাকশনের কাজ শেষ করেছেন সুজয়।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement