রাজকুমার হিরানি: <br> প্রথম ছবিতেই কাঁপিয়ে দিয়েছিলেন। ২০০৩-এ ‘মুন্নাভাই এমবিবিএস’ দিয়ে শুরু। সুপার ডুপার হিট। একটু অন্য ধারার গল্প নিয়ে <br> ছবি করাই তাঁর অনন্য বৈশিষ্ট। মুন্নাভাইয়ের পার্ট টু নিয়ে এসেও যথারীতি সফল। <br> এরপর একে একে তাঁর ‘থ্রি ইডিয়েটস’ ও ‘পিকে’— সবকটিই ব্লকবাস্টার হিট।
কর্ণ জোহর: <br> বি-টাউনের আরও এক হিট মেশিন কর্ণ। প্রথম ছবিতেই নিজের জাত চিনেয়েছিলেন। সেই ‘কুছ কুছ হোতা হ্যায়’-এর বিপুল <br> সাফল্য নিয়ে পথ চলা শুরু। আর পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি। এরপর <br> একে একে ‘কভি খুশি কভি গম’, ‘কভি আলবিদা না কহেনা’, ‘মাই নেম ইজ খান’, <br> ‘স্টুডেন্ট অব দ্য ইয়ার’, ‘অ্যায় দিল হ্যায় মুশকিল’ বক্স অফিসে ব্যর্থ হয়নি কোনওটাই।
নীরজ পান্ডে: <br> ছবির পরিমাণ কম। কিন্তু প্রতিটা ছবিতে স্বতন্ত্র ছাপ রেখে দেন নীরজ। ‘আ ওয়েডনেস ডে’ থেকে শুরু করে ‘স্পেশাল ২৬’, <br> ‘বেবি’, ‘এমএস ধোনি: দ্য আনটোল্ড স্টোরি’— প্রতিটা সিনেমাই মনে ধরেছিল দর্শকদের।
আলি আব্বাস জাফর: <br> প্রথম দু’টো ছবি হিট হয়েছিল। কিন্তু শেষ ছবিতে বক্স অফিস কাঁপিয়ে দিয়েছেন জাফর। ‘মেরে ব্রাদার কি দুলহান’ ও ‘গুন্ডে’ <br> ব্লকবাস্টার না হলেও হিট ছিল। সর্বশেষ ‘সুলতান’ দিয়ে ওস্তাদের মারটা শেষ রাতে ভালই মেরেছেন আলি আব্বাস।
রাকেশ রোশন: <br> হ্যাঁ, এটা ঠিক যে প্রথম দিকের বেশ কিছু ছবিতে ব্যর্থ হয়েছিলেন রাকেশ। তবে নব্বইয়ের দশক থেকেই ঘুরে দাঁড়ান। <br> ’৯৫ সালে ‘কর্ণ অর্জুন’ ব্লকবাস্টার হিট। এরপর ‘কোয়েলা’ও ভালই ব্যবসা দিয়েছিল। <br> ২০০০ সালে ‘কহো না প্যার হ্যায়’ বক্স অফিসে তুমুল সফল। এরপর ‘কোই মিল গ্যায়া’, <br> ‘ক্রিস’-এর সিরিজ— হিটের তালিকায় নাম তুলেছে সবক’টাই।