শাহিদ-মীরা
শাহিদ কপূরের অর্ধাঙ্গিনী মীরা কিন্তু সব অর্থেই তাঁর বেটার হাফ। কর্তা-গিন্নি একসঙ্গে থাকলে, মীরার উপরেও প্রচারের আলো শাহিদের চেয়ে কিছু কম পড়ে না। কখনও আবার শাহিদকে ছাড়াই মীরা ‘সেলেব’ ট্রিটমেন্ট পান। মেয়ে মিশার সঙ্গে মীরার ছবি তো তাঁর সোশ্যাল নেটওয়র্কিং সাইট আলো করে রাখে। এ হেন মীরা যা করেন, সেটাই খবর।
হঠাৎই শোনা গেল, তিনি নাকি দিল্লিতে তাঁর বাপের বাড়ির কুককে মুম্বইয়ে নিয়ে এসেছেন। এবং কপূর পরিবারে এখন দু’জন রাঁধুনি। একজন রাঁধেন শাহিদের জন্য, আর একজন মীরার জন্য। তবে তা নাকি মোটেই সত্যি নয়, তেমনটাই শাহিদ-পত্নী বলেছেন তাঁর সোশ্যাল সাইটে। এমনিতে তাঁরা যুগলেই নিরামিশাষী এবং মীরা রীতিমতো ফুডি। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছিলেন, ‘আমি শাহিদকে সেভেন-কোর্স মিল খাইয়েছি। আমি খেতে ভালবাসি। কিন্তু অভিনেতাদের একটা লম্বা মিল খাওয়ার মতো সময় কোথায়? আমি যা খেতে ভালবাসি, ও সেটা পছন্দ করে না। আবার ও যা পছন্দ করে, আমি করি না।’ প্রদীপের নীচেই থাকে অন্ধকার। ফ্ল্যাশবাল্বের ঝলকানির মধ্যেই মনের কোনও দুঃখ উঁকি দিয়ে গেল না তো?