দশম শ্রেণিতেই উঠেই পড়াশোনা ছেড়ে দেন হেমা। ছোট থেকেই তিনি নায়িকা হওয়ার স্বপ্ন দেখতেন।
১৯৬৫ সালে ‘পাণ্ডব বনবাসম’ ছবির একটি ছোট্ট চরিত্রের মাধ্যমে প্রথম বলিউডে প্রবেশ। সেখানেও অনেক বাধা পেরোতে হয়েছে তাঁকে। ‘স্টার মেটিরিয়াল’ নন বলে হেমাকে ছবিতে নিতে চাননি তামিল পরিচালক সিভি শ্রীধর। পরে সেই চরিত্রে অভিনয় করেন জয়ললিতা।
নাচই হেমার জীবনের মূল মন্ত্র। নাচই তাঁর প্রথম ভালবাসা।
১৯৭১ সাল থেকে ১৯৭৫ সালের মধ্যে বলিউডের চতুর্থ সর্বাধিক উপার্জনকারী নায়িকা ছিলেন হেমা।
শোনা জায়, জিতেন্দ্র এবং সঞ্জীব কুমার হেমা মালিনীকে বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছিলেন। হেমা প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় শোনা যায় সঞ্জীব মদের নেশায় ডুবে যান।
শোনা জায়, জিতেন্দ্র এবং সঞ্জীব কুমার হেমা মালিনীকে বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছিলেন। হেমা প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় শোনা যায় সঞ্জীব মদের নেশায় ডুবে যান।
জিতেন্দ্রর সঙ্গে বিয়ে ঠিক হয়ে যাওয়ার পর একদম শেষ মুহূর্তে নাকি তা ভেঙে দেন হেমা। এর পরই হেমার জীবনে আসেন ধর্মেন্দ্র। হেমা ঠিক করেন তাঁকেই বিয়ে করবেন। কিন্তু বাধ সাধেন ধর্মেন্দ্রর প্রথম পক্ষের স্ত্রী প্রকাশ কউর।
এর পর ধর্মেন্দ্র হেমাকে বিয়ে করার জন্যই ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। ইসলাম মতে তাঁদের বিয়েও হয়ে যায়। ধর্মেন্দ্র বড় ছেলে সানি দেওলের থেকে মাত্র ছ’বছরের বড় হেমা মালিনী।
হেমার বিউটি সিক্রেট কী বলুন তো? জল। প্রচুর জল খেয়ে ত্বকের পরিচর্চা করেন হেমা। বেলবটম পরে তিনিই প্রথম সিলভার স্ক্রীনের ট্রেন্ডসেটার।
শিল্পকলার প্রতিও আকর্ষণ রয়েছে হেমার। নাট্য বিহার কলাকেন্দ্রের প্রতিষ্ঠা করেন তিনি। বড় পর্দার পাশাপাশি ছোট পর্দাতেও নিজের অভিনয় দক্ষতার ছাপ রেখেছেন হেমা।