‘অ্যায় দিল হ্যায় মুশকিল’ করে গত বছর রণবীর কপূরের পকেটে এসেছে ৫৪ কোটি টাকা। সঙ্গে কয়েকটি বিজ্ঞাপনও করেছেন আরকে। তালিকায় দশম স্থানে রণবীর।
‘পিঙ্ক’ আর বিজ্ঞাপন। এই দুইয়ের জেরেই রোজগার হয়েছে ৫৭ কোটি টাকা। এ বছর আবার সঞ্চালনা করছেন ‘কউন বনেগা ক্রোড়পতি’। ফোর্বসের তালিকায় নবম অমিতাভ বচ্চন।
দেশি গার্ল। বিদেশেও জনপ্রিয়। প্রিয়ঙ্কা চোপড়ার গত বছরের রোজগার রণবীর সিংহের সঙ্গে মিলে গিয়েছে। অন্তত ৬৪ কোটির মালকিন বলিউডের ‘জঙ্গলি বিল্লি’। তালিকায় অষ্টম প্রিয়ঙ্কা।
‘বেফিকরে’ ছবি করার পর কী ভাবে এত টাকা রোজগার হল, তা নিয়ে আপনার মন খচ খচ করতেই পারে। কিন্তু বাস্তবে সত্যিই রণবীর সিংহের লক্ষ্মীলাভ ৬৪ কোটি টাকা। তালিকায় সপ্তম স্থানে।
এখন তো আর শুধু বলিউড ডিভা নন। হলিউডেও দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন দীপিকা পাড়ুকোন। অভিনেত্রীদের মধ্যে সবচেয়ে ধনী। ফোর্বসের তালিকায় বলিউডের ষষ্ঠ ধনী তারকা। রোজগার হয়েছে ৭০ কোটি টাকা।
‘কাবিল’, ‘মহেঞ্জোদারো’ এবং বেশ কয়েকটি এনডর্সমেন্ট। হৃত্বিকের ঘরে লক্ষ্মীলাভ ৭৩.৬ কোটি টাকা। তালিকায় পঞ্চম হৃত্বিক।
অভিনয়ে মাত করলেও, রোজগারে হয়নি। রোজগারে শাহরুখ-সলমনের থেকে অনেকটাই পিছিয়ে আমির খান। রোজগার হয়েছে ৮০ কোটি টাকা। চতুর্থ স্থানে আমির।
বিশ্বের ধনী অভিনেতাদের তালিকায় দশম, বলিউডের তালিকায় তৃতীয়। অক্ষয় কুমারের সময়টা ভালই যাচ্ছে। রোজগার হয়েছে ২২৪ কোটি টাকা।
‘টিউবলাইট’ তেমন ভাবে চলেনি। তবে আয় হয়েছে ২৩৬ কোটি। শুধু ছবি নয়, টিভিতে রিয়েলিটি শো-এর সঞ্চালনা করেও অনেক টাকা পেয়েছেন সলমন খান। তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে।
ফোর্বসের বলিউড তালিকায় প্রথম স্থানে শাহরুখ খান। গত বছরে ‘রইস’ ও বিভিন্ন বিজ্ঞাপন ও এনডর্সমেন্ট থেকে তাঁর রোজগার হয়েছে ২৪৩ কোটি টাকা।