পুত্র তৃষাণজিতের সঙ্গে প্রসেনজিৎ।
নবমীর সারা দিন প্রসেনজিৎ-তৃষাণজিৎ চট্টোপাধ্যায় এক সঙ্গে। সেই ছবি চর্চায়। দ্বাদশীতে তারই এক বিশেষ মুহূর্ত ইনস্টাগ্রামে। যা দেখে চমকে গিয়েছেন অনুরাগীরা। ক্যামেরার মুখোমুখি ছেলে। ক্যামেরার পিছনে বাবা! তা হলে কি প্রসেনজিতের পরিচালনায় মিশুক ওরফে তৃষাণজিতের অভিনয়ে হাতেখড়ি? ভুল ভেঙে দিয়েছেন বুম্বাদা নিজেই। নবমীতে একমাত্র সন্তানের বায়না, ছবি তুলে দিতে হবে বাবাকে। ছেলেকে ‘না’ বলতে পারেননি টলিউডের ‘স্তম্ভ’। ক্যামেরার চোখ রেখেছেন। বিশেষ মুহূর্ত সঙ্গে সঙ্গে লেন্সবন্দি।
পুজোর সব ছবিই অভিনেতা ভাগ করে নিয়েছেন। নবমীর আরও ছবি সেই দিনই প্রকাশ্যে। পুজো মানেই ‘বাঙালিবাবু’ প্রসেনজিৎ। সে দিন তিনি সেজেছিলেন লম্বা ঝুলের বন্ধগলা পাঞ্জাবি-ধুতিতে। মিশুককে দেখা গিয়েছে মেরুন রঙের পাঞ্জাবি আর সাদা চোস্ত পাজামায়। বাবার সঙ্গে সারা দিন ঠাকুর দেখেছেন। আহার সেরেছেন পছন্দের পদে। বাবা-ছেলে জুটি বেঁধে পোজ দিয়েছেন ক্যামেরার সামনে।
তার পরেই মিশুকের আবদার। নিজের ফোনের ক্যামেরা চালু করে ছেলেকে যেন পরিচালনার ছোটখাটো মহড়া দিয়ে উঠলেন ‘জাতিস্মর’ ছবির ‘কুশল হাজরা’। আগামী দিনে এই ছবিই কি বাস্তব হয়ে উঠবে? প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় নীরব। উত্তর লুকিয়ে সময়ের ভাঁজে।