Dhanush

Dhanush: বাড়ি থেকে পালিয়েছিল! ধনুষকে নিজেদের সন্তান বলে দাবি বয়স্ক দম্পতির, মামলায় তলব নায়ককে

২০১৭ সালের এপ্রিল মাসে ধনুষ সেই মামলা জিতে যান। আদালত দম্পতির আবেদন খারিজ করে দেয়। ধনুষ মেডিক্যাল পরীক্ষাও করিয়েছিলেন। কিন্তু তার ফলাফলে নির্দিষ্ট কিছু ছিল না। তামিল পরিচালক কস্তুরী রাজা এবং বিজয়লক্ষ্মীকেই নিজের বাবা-মা হিসেবে পরিচয় দিয়েছেন ধনুষ। কস্তুরী রাজা-বিজয়লক্ষ্মী এই দাবি প্রমাণের জন্য ধনুষের বার্থ সার্টিফিকেট জমা দিয়েছিলেন।

Advertisement

নিজস্ব প্রতিবেদন

কলকাতা শেষ আপডেট: ০৪ মে ২০২২ ১৭:১৩
Share:

ধনুষকে নিজেদের সন্তান বলে দাবি বয়স্ক দম্পতির

আবার মাদ্রাজ হাইকোর্টের তলব ধনুষকে। ছয় বছর আগের মামলায় ফের জড়়ালেন দক্ষিণী তারকা। যে মামলায় দুই বৃদ্ধ বৃদ্ধা দাবি জানিয়েছিলেন, তাঁরা-ই ধনুষের জন্ম দিয়েছেন। বয়স্ক দম্পতির দাবি, ধনুষ তাঁদের তৃতীয় সন্তান। তামিলনাড়ুর মাদুরাই জেলার মেলুরের ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা করেছিলেন তাঁরা। সেই মামলা নিয়ে আবার জলঘোলা শুরু হল। ২০১৬ সালে শিরোনাম দখল করেছিল এই ঘটনা।

কী দাবি ছিল দম্পতির?

কাথিরেসান এবং মীনাক্ষীর (বৃদ্ধ বৃদ্ধার নাম) দাবি অনুযায়ী, ধনুষকে তাঁরা জন্ম দিয়েছেন। কিন্তু একাদশ শ্রেণীতে পড়াশোনা করার সময়ে ধনুষ নাকি বাড়ি থেকে পালিয়ে গিয়েছিলেন চেন্নাইতে। অভিনেতা হওয়ার শখ ছিল তাঁর। তার পর থেকে আর বাড়ি ফেরেননি। কারও সঙ্গে যোগাযোগ করেননি বলেও অভিযোগ বৃদ্ধ দম্পতির। তাঁদের দাবি, তাঁদের ‘সন্তান’ মাসে ৬৫ হাজার টাকা করে পাঠালে তাঁদের সুবিধা। কারণ আর্থিক অনটনে ভুগছেন তাঁরা।

Advertisement

দম্পতি নাকি বহু দিন ধরে তাঁদের তৃতীয় সন্তানের খোঁজ করেছিলেন। কিন্তু সফল হননি। এক সময়ে পর্দায় ধনুষকে দেখে তাঁরা চিনতে পারেন বলে দাবি। চেন্নাইতে গিয়ে ধনুষের সঙ্গে দেখা করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু অভিনেতা নাকি দেখা করেননি।

২০১৭ সালের এপ্রিল মাসে ধনুষ সেই মামলা জিতে যান। আদালত দম্পতির আবেদন খারিজ করে দেয়। ধনুষ মেডিক্যাল পরীক্ষাও করিয়েছিলেন। কিন্তু তার ফলাফলে নির্দিষ্ট কিছু ছিল না। তামিল পরিচালক কস্তুরী রাজা এবং বিজয়লক্ষ্মীকেই নিজের বাবা-মা হিসেবে পরিচয় দিয়েছেন ধনুষ। কস্তুরী রাজা-বিজয়লক্ষ্মী এই দাবি প্রমাণের জন্য ধনুষের বার্থ সার্টিফিকেট জমা দিয়েছিলেন। আবেদনকারী বৃদ্ধ দম্পতি অবশ্য সে সব মিথ্যা বলে দাবি করেছিলেন। ২০২০ সাল পর্যন্ত এই লড়াই চলেছিল।

Advertisement

এ বার মাদ্রাজ হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন সেই দম্পতি।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement