Deepika Singh

অরবিন্দ কেজরিবালের হস্তক্ষেপে হাসপাতালে মাকে ভর্তি করলেন দীপিকা

বড়ো বিপাকে ‘দিয়া অউর বাতি হাম’- ধারাবাহিকের তারকা দীপিকা সিংহ। অতি সম্প্রতি, করোনা সংক্রমণে আক্রান্ত তারকার মা।

Advertisement

নিজস্ব প্রতিবেদন

কলকাতা শেষ আপডেট: ১৩ জুন ২০২০ ১২:৫৪
Share:

দীপিকা সিংহ। ছবি ফেসবুক থেকে নেওয়া।

টুইটে ক্ষোভ উগরে দিয়ে দীপিকা লেখেন, ‘আমার মা-বাবা দু’জনেই দিল্লি বাসিন্দা। বাবা পাহাড়গঞ্জ এলাকার মতো ঘনবসতি পূর্ণ জায়গায় থাকেন। সম্প্রতি, মায়ের কোভিড-১৯ ধরা পড়েছে। এ দিকে কিছুতেই রিপোর্ট দিচ্ছে না লেডি হার্ডিং হাসপাতাল! বাবাকে ফোনে ছবি তুলতে দিয়েছে মাত্র। কী ভাবে মায়ের চিকিৎসা করাব বুঝতে পারছি না। তাই আপনাদের হস্তক্ষেপ চাইছি।’

Advertisement

আরও পড়ুন: জমতে গিয়েও জমল না

আরও পড়ুন: সুশান্তের থেকে টাইগারের সঙ্গে প্রেম করা অনেক সহজ: দিশা পাটানি​

Advertisement

দেশ এবং রাজ্যের প্রধানদের জানানোর পাশাপাশি তাঁর সমস্ত পরিচিতদেরও এমন অঘটনের কথা সবিস্তারে টুইটে জানিয়েছেন দীপিকা। রিপোর্ট না থাকায় ৫৯ বছরের মাকে কোথাও ভর্তি করতেও পারছেন না তিনি। এদিকে দীপিকার দিল্লির বাড়িতে মোট ৪৫ লোকের বসবাস। রিপোর্ট জানার পরে স্বাভাবিক ভাবেই মাথায় হাত পড়েছে সবার। ইতিমধ্যেই শ্বাসকষ্ট শুরু হয়েছে ঠাকুমার। অভিনেত্রীর বাবাও নাকি আক্রান্ত হয়েছেন। দীপিকা নিজেও বুঝতে পারছেন না, বাড়িতে থেকেও কী করে সংক্রমণ ছড়াল মায়ের শরীরে!

আপাতত অভিনেত্রীর যৌথ পরিবারের একটাই প্রশ্ন, এ বার কি বিনা চিকিৎসায় সপরিবারে মরতে হবে?

দেখুন ভিডিয়ো

পরের খবর, অরবিন্দ কেজরিওয়ালের হস্তক্ষেপে হাসপাতালে মাকে ভর্তি করতে পেরেছেন ‘দিয়া অউর বাতি হাম’ মেগার তারকা। মায়ের চিকিৎসার ব্যবস্থা হতেই টুইটে তিনি আন্তরিক ধন্যবাদ জানান দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী এবং স্বাস্থ্যমন্ত্রীকেও। বলেন, তাঁদের হস্তক্ষেপেই তাঁর মা ভর্তি হতে পেরেছেন স্যার গঙ্গারাম হাসপাতালে। শুরু হয়ে গিয়েছে চিকিৎসা। আশা, এবার খুব তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠবেন তাঁর মা। দীপিকার আগের টুইট থেকে জানা গেছিল, তাঁর মা-বাবা পাহাড়গঞ্জ এলাকার মতো ঘনবসতি পূর্ণ জায়গায় থাকেন। সম্প্রতি, মায়ের কোভিড-১৯ ধরা পড়েছে। এদিকে কিছুতেই রিপোর্ট দিচ্ছিল না লেডি হার্ডিং হাসপাতাল! অভিনেত্রীর বাবাকে ফোনে ছবি তুলতে দিয়েছিল মাত্র। কীভাবে মায়ের চিকিৎসা করাবেন বুঝতে না পেরেই তিনি হস্তক্ষেপ চান দেশ ও রাজ্য প্রধানদের। দীপিকার দিল্লির বাড়িতে মোট ৪৫ লোকের বসবাস। রিপোর্ট জানার পরে স্বাভাবিক ভাবেই মাথায় হাত পড়েছে সবার। তাঁর একটি ছোট ছেলে থাকায় তিনিও থাকতে পারছিলেন না মায়ের কাছে। তাঁর এক বোন সেবা করছিলেন মায়ের, ফেসবুকে এক ভিডিও বার্তায় জানিয়েছেন তিনি।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement