যিশুর জন্মদিন নিজের সঙ্গেই পালন করবেন ইশা।
নাহুম’স। আহা! চত্বরটা জুড়ে কেবল কেকের গন্ধ। ভেবেই জিভে জল! একেই তো বলে কলকাতার বড়দিন পালন! এ বার ভাগ্যক্রমে কলকাতায় থাকছি। পরিকল্পনা ছিল শহরের বাইরে যাওয়ার। একটি ছবির শ্যুটিংয়ের তারিখ পড়েছিল। কিন্তু একদম শেষ মুহূর্তে ছবিটি বাতিল হয়। ফলে, নাহুম’স, আমি আসছি!
কলেজ জীবনে ক্লাস শেষ হলে আমরা হাঁটতে হাঁটতে নাহুমসেই যেতাম। লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে কেক কিনতাম। অনেক ক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতেও মোটেই কষ্ট হত না। তত ক্ষণে কেকের গন্ধে অর্ধ ভোজন হয়ে গিয়েছে!
এ বার যিশুর জন্মদিন আমি নিজের সঙ্গেই পালন করব। গত দু'দিন ধরেই শুরু হয়ে গিয়েছে কিন্তু। প্রথমে ‘৮৩’ ছবিটি দেখলাম। তার পরে শুক্রবার সকালে ‘স্পাইডার ম্যান’। বহু দিন পরে নিজের সঙ্গে ‘ডেট’-এ গেলাম!
২৫ ডিসেম্বর দেবদার ‘টনিক’- এর প্রিমিয়ারে ঘুরে এসে শুরু পরের দফার উদ্যাপন। রাতের কলকাতায় ঘুরে বেড়াব। পার্ক স্ট্রিট, রাজারহাট, নিউটাউনে ঢুঁ মেরে মধ্য রাতে বাড়ি ফিরব। বন্ধুরাও সঙ্গী হতে পারে।
পরের দিন বাড়ির সঙ্গে সময় কাটাব। নিজে একটু কেকও বানাতে পারি।
পুরো সপ্তাহজুড়ে ছুটি কাটানোর মজাই আলাদা! পুজো এবং বড়দিন, এই দু’টি উৎসবে কলকাতায় না থাকলে মন খারাপ হবেই। তাই যা হয়, ভালর জন্যই হয়!