Television

২০০ পর্বে গুনগুনের দাবি, ‘বাবিন আর আর আমার একদম ঝগড়া হয় না’

দর্শকদের দাবি, লকডাউন থেকে আনলক পর্ব পর্যন্ত কূটকচালি ছাড়াই একটি ধারাবাহিক ছোট পর্দার সামনে বসে থাকতে বাধ্য করেছে দর্শকদের।

Advertisement

নিজস্ব প্রতিবেদন

কলকাতা শেষ আপডেট: ০৪ মার্চ ২০২১ ১৮:১০
Share:

খড়কুটো ধারাবাহিকের একটি দৃশ্য।

আপাতত ৩টি কাণ্ড ঘটিয়ে ফেলেছে গুনগুন এবং তার টিম। মুখোপাধ্যায় পরিবারকে নিয়ে সে পরপর ৫ বার এক নম্বর ধারাবাহিক, পরিভাষায় যাকে বলে ‘বেঙ্গল টপার’, ‘স্লট লিডার’। অনু পরিবার থেকে যৌথ পরিবারে এসে সবাইকে আঁকড়ে নিয়ে পা রেখেছে ২০০ পর্বে। এবং পুটুপিসির ভাঙা বিয়ে জোড়া দিতে চলেছে! সেই সঙ্গে বিস্ফোরক দাবি, ‘বাবিন আর আমার একদম ঝগড়া হয় না...!’

Advertisement

৩টি সুখবরে উত্তাল নেটমাধ্যম। সুখবর শেয়ারের পাশাপাশি অনুরাগীরা শুভেচ্ছা জানিয়েছেন গোটা টিমকে। প্রিয় পরিবারের ছবি শেয়ার করে তাতে ক্যাপশন, ‘পরিবার... নতুন করে বুঝলাম এই শব্দটার মানে। বুঝলাম নতুন করে, পরিবার মানে আঁকড়ে থাকা। পরিবার মানে বিপদে ঝাঁপিয়ে পড়ে পাশে থাকা। পরিবার মানে একরাশ আনন্দ। পরিবার মানে খুনসুটি, মজা, আনন্দ করে পিছনে লাগা, গান-নাচ। একই সঙ্গে অনেকগুলো দায়িত্ব ও কর্তব্য। বড়দের শাসনের সঙ্গে অনেকখানি আস্কারা। পরিবার মানে এক মুঠো হাসি আর অনেকখানি সুখ। পরিবারের এই মানেই বারেবারে বুঝিয়েছে খড়কুটো পরিবার’।

দর্শকদের দাবি, লকডাউন থেকে আনলক পর্ব পর্যন্ত কূটকচালি ছাড়াই একটি ধারাবাহিক ছোট পর্দার সামনে বসে থাকতে বাধ্য করেছে দর্শকদের। গুনগুনের ছেলেমানুষী, খুনসুটি, অবুঝ আচরণ এবং সবার সঙ্গে মিশে যাওয়ার গুণ মনে করিয়ে দিয়েছে ফেলে আসা একান্নবর্তী সংসারকে।

Advertisement

এক সঙ্গে এতগুলো খুশির খবর কী ভাবে উপভোগ করছেন ‘গুনগুন’ তৃণা সাহা? নেটমাধ্যমে তিনি বলেছেন, ‘প্রত্যেক দিন প্রচণ্ড উপভোগ করে কাজ করি। কারণ বাস্তবে বাবিন আমার খুব ভাল বন্ধু। খুব প্রিয় আর কাছের জন। সেটে আমাদের মধ্যে একটুও ঝগড়া হয় না’। পাশাপাশি ‘খড়কুটো’র সম্প্রচারের শুরুতে আনন্দবাজার ডিজিটালকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তৃণা এ কথাও বলেছিলেন, ‘‘সৌজন্যের মতো আমিও বড় হয়েছি যৌথ পরিবারে। আমার বাড়িতেও ঠাকুমা, দাদু, জেঠু, কাকার ভিড়। ফলে সেটে অভিনয় কম করতে হয়।’’

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement