সঙ্গীত মেলা-- প্রতীকী ছবি
উৎসবের মরশসুম শেষ হোক গানে গানে। মাটির সুর ছড়িয়ে পড়ুক বাংলা ও বাঙালির মনে। এই ভাবনা নিয়েই প্রতি বছরের মতো অনুষ্ঠিত হতে চলেছে সঙ্গীত মেলা। উদ্বোধক মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ২৩ ডিসেম্বর উদ্বোধনের পর ‘সঙ্গীত মহাসম্মান’ ও ‘সঙ্গীত সম্মান’ জানানো হবে বিশিষ্ট শিল্পীদের। ২৪ ডিসেম্বর থেকে ৩১ ডিসেম্বর, সাত দিনের মেলা অনুষ্ঠিত হবে কলকাতার ১০টি মঞ্চে। তালিকায়, রবীন্দ্র সদন, শিশির মঞ্চ, রবীন্দ্র-ওকাকুরা ভবন, ফণীভূষণ বিদ্যাবিনোদ যাত্রামঞ্চ, হেদুয়া পার্ক, মধুসূদন মুক্তমঞ্চ, একতারা মুক্তমঞ্চ, বড়িশা ক্লাব ময়দান, দেশপ্রিয় পার্ক এবং রাজ্য সঙ্গীত আকাদেমি মুক্তমঞ্চ। এছাড়াও, ২৯ থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত চারুকলা পর্ষদ প্রাঙ্গন সংলগ্ন মুক্তমঞ্চে এবং ১ জানুয়ারি ২০২১-এ একতারা মুক্তমঞ্চে অনুষ্ঠিত হবে ‘বিশ্ববাংলা লোকসংস্কৃত উৎসব’।
আরও পড়ুন :‘আমি তোমায় চেনার মাঝে খুঁজি নিজেকে’, কাকে বললেন মিমি?
অতিমারি আবহ মাথায় রেখে বিভিন্ন জেলা থেকে আসা অংশগ্রহণকারী পাঁচ হাজার শিল্পীদের ছড়িয়ে দেওয়া হবে ১০টি মঞ্চে। লোকশিল্পীদের পাশাপাশি দেশপ্রিয় পার্কে আসর জমাবে জনপ্রিয় এক ঝাঁক নতুন-পুরনো বাংলা ব্যান্ড। বিভিন্ন পাড়ায় অনুষ্ঠিত হবে ‘পাড়ায় পাড়ায় সঙ্গীতমেলা’। এ বছর কিংবদন্তি শিল্পী, সুরকার হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের জন্মশতবার্ষিকী। সেই উপলক্ষে গগনেন্দ্র প্রদর্শনশালায় প্রদর্শনীর আয়োজন থাকবে ২৪ ডিসেম্বর থেকে ১ জানুয়ারি পর্যন্ত। বাংলা আধুনিক গান ও চলচ্চিত্রের গানে লোকসঙ্গীতের প্রভাব নিয়ে আলোচনা সভা বসবে বছরের শেষ দিন ৩১ জানুয়ারি বিকেল ৩টেয়, একতারা মুক্ত মঞ্চে।
আরও পড়ুন একা আবীর নন, করোনায় আক্রান্ত অভিনেতার পরিবারের সবাই