সলমন খান এবং আয়ুষ শর্মা। ছবি: সংগৃহীত।
ঘন ঘন খুনের হুমকি পাওয়ায় ইদানীং নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছেন সলমন খান। নিরাপত্তা জোরদার হয়েছে আরও। এই মুহূর্তে জেলবন্দি এই বিষ্ণোই গ্যাংয়ের মাথা লরেন্স। জেলে বসে সাক্ষাৎকারও দিয়েছেন। জানিয়েছিলেন, সলমনই তাঁদের পরবর্তী নিশানা। হুমকি ফোন আসে সলমনের কাছে। প্রাণনাশের হুমকি ফোন পাওয়ার পর থেকেই অভিনেতার আবাসনের সামনে বাড়তি পুলিশি নিরাপত্তার বন্দোবস্ত করা হয়। ওয়াই ক্যাটাগরির নিরাপত্তা মধ্যে চলাফেরা করেন তিনি। রয়েছে বুলেটপ্রুফ গাড়ি। এ ছাড়াও রয়েছে ব্যক্তিগত নিরাপত্তারক্ষী। এ বার বৃদ্দি করা হল অর্পিতা খানের স্বামী আয়ুষ শর্মার নিরাপত্তা।
এই মুহূর্তে ‘রুসলান’ ছবির প্রচারে ব্যস্ত আয়ুষ। মুম্বই ছাড়াও বিভিন্ন শহরে ঘুরতে হবে তাঁকে তাই সলমনের কড়া নির্দেশে যেন তাঁর বুলেটপ্রুফ গাড়িতেই ঘোরেন অভিনেতা। জন্য শুধু ‘ওয়াই প্লাস’ ক্যাটাগরির নিরাপত্তা নয়, সলমন তাঁর গাড়িতে সব সময় ব্যক্তিগত হাতিয়ার রাখার অনুমতি রয়েছে। এক জন পুলিশ অফিসার ও চার জন পুলিশ কনস্টেবল সর্বক্ষণই থাকবেন সলমনের সঙ্গে। এ ছাড়াও বান্দ্রায় তাঁর আবাসনের বাইরে সর্বক্ষণের জন্য মোতায়ন করা হয়েছে দু’জন পুলিশ কনস্টেবলকে। সিধু মুসেওয়ালার খুনের পর সলমনকে এই নিরাপত্তা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মহারাষ্ট্র সরকার। আসলে সলমন শুধু নিজের নিরাপত্তা ছাড়াও পরিবারের লোকেদের সুরক্ষা নিয়েও চিন্তিত।