বলিউডে গানের জগতে এখন 'বেসিক' গানের কদর কমছে। জনপ্রিয় হচ্ছে ছায়াছবির গান। শ্রোতারা আনন্দ খুঁজে পাচ্ছেন ফিল্মি গানে। ‘যুগ যুগ জিও’-র ‘রাগিসারি’ বা ‘সূর্যবংশী’-র ‘টিপ টিপ বরসা পানি’র মতো গানই এখন শুনতে চাইছেন শ্রোতারা। এখানে সঙ্গীতায়োজন যাঁরা করছেন, তাঁদের দায়ী করলে চলবে না, এখন গানের রিমিক্সই জনপ্রিয়। আর এটিই গানের মৌলিকত্ব ধ্বংস করছে। এমনটাই মনে করেন আদনান।
সংবাদমাধ্যমের কাছে জনপ্রিয় গায়ক বলেছেন, ‘‘রিমিক্স নতুন কিছু নয়, '৯০-এর দশকেও ছিল। তখন মৌলিক গানের জায়গা বেশি থাকত। এখন সেই জায়গা দখল করেছে রিমিক্স। আসল গান ও রিমিক্সের মধ্যে ভারসাম্য থাকছে না। এটা খুবই দুর্ভাগ্যজনক।’’
আদনান অতীতের সিনেমা ও আজকের সিনেমার প্রসঙ্গ এনেছেন এই বিতর্কের প্রেক্ষিতে। তাঁর মতে, চলচ্চিত্র নির্মাতারা এখন ছবি নিয়ে কম ভাবেন। ছবিতে গানের ব্যবহারও কমে গিয়েছে। আগে একটি ছবিতে ৮-১০টি গান থাকত। এখন সেখানে ৪-৫টির বেশি গান ব্যবহার করা হয় না।
কিছু দিন আগে গীতিকার সমীর অভিযোগ করে বলেছিলেন, ‘‘বলিউডে ভাল গান হচ্ছে না। সঙ্গীত পরিচালকরা ভাল কাজ করতে পারছেন না।’’
এই বিষয়ে সঙ্গীত পরিচালকদের দায়ী করতে নারাজ আদনান। তাঁর মতে, ছবির প্রযোজকদের দাবি অনুযায়ী গানে রিমিক্স রাখতে বাধ্য হচ্ছেন সঙ্গীত পরিচালকরা। তাতেই গানের মান পড়ে যাচ্ছে।
সঙ্গীত জগৎ থেকে বেশ কিছু দিন স্বেচ্ছা নির্বাসন নিয়েছিলেন সামি। ব্যস্ত ছিলেন শরীরের ওজন কমাতে। নতুন একক গান ‘অলবিদা’র মাধ্যমে আবার তাঁকে ফিরে পেতে চলেছেন সঙ্গীতপ্রেমীরা।