ভোটের টুকিটাকি

বহু বছর ধরে এই প্রতীক্ষাতেই দিন কাটছিল তাঁদের। ভোটার কার্ড হাতে পেয়েছিলেন কয়েক দিন আগেই। তখন থেকে মন যেন আর বাঁধ মানছিল না। বৃহস্পতিবার ৫ মে ভোর যখন ফুটতে শুরু করেছে, ঘুম ভেঙে গিয়েছে গোটা সাবেক ছিটমহলের।

Advertisement
শেষ আপডেট: ০৬ মে ২০১৬ ০৩:৪৫
Share:

ভোট দিল ছিটমহল

Advertisement

বহু বছর ধরে এই প্রতীক্ষাতেই দিন কাটছিল তাঁদের। ভোটার কার্ড হাতে পেয়েছিলেন কয়েক দিন আগেই। তখন থেকে মন যেন আর বাঁধ মানছিল না। বৃহস্পতিবার ৫ মে ভোর যখন ফুটতে শুরু করেছে, ঘুম ভেঙে গিয়েছে গোটা সাবেক ছিটমহলের। একশো তিন বছরের আজগর আলি, তাঁর ছেলে বেলাল হোসেন, তাঁর ছেলে জয়নাল আবেদিন—তিন প্রজন্ম এক সঙ্গে গেলেন ভোট দিতে। চোখ-মুখ তখন আনন্দে উজ্জ্বল হয়ে উঠেছে তাঁদের। বয়সের ভারে ক্লান্ত আজগরও হাসছিলেন। হাঁপিয়ে উঠে বসে পড়ছিলেন। আবার উঠে আঙুল দিয়ে ‘ভি’ চিহ্ন দেখিয়ে জয়ের উচ্ছ্বাস প্রকাশ করছিলেন। তিনি বলেন, “বয়স বেড়ে চলেছে। ইচ্ছে ছিল ভোট দিয়ে স্বাধীনতার পূর্ণতাপ্রাপ্তি করব। তা আজ হল। মনে হচ্ছে এই জীবনে যা জয় করতে চেয়েছিলাম, তা পূরণ হল।”

Advertisement

বাড়ি ভাঙচুর

জোটের কংগ্রেস প্রার্থীর পোলিং এজেন্ট এক সিপিএম কর্মীর বাড়ি ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। বৃহস্পতিবার বিকেলে তুফানগঞ্জের বালাভূতের ঘটনা। সিপিএমের অভিযোগ, তৃণমূলের হুমকি উপেক্ষা করে বালাভূতের একটি বুথে পোলিং এজেন্ট হওয়ার জন্য বক্তার আলি শাসকদলের রোষের মুখে পড়েছেন। সিপিএমের দাবি, জেলায় ৫৭টি বুথে তৃণমূলের সন্ত্রাস, হুমকির জেরে পোলিং এজেন্ট দেওয়া যায়নি। অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল। কোচবিহারের এসপি সুনীল যাদব অভিযোগ পাননি বলে দাবি করেন।

নেতাকে গুলি

বহরমপুরের বাড়ির সামনে গুলিবিদ্ধ হলেন মুর্শিদাবাদ তৃণমূলের সম্পাদক সুবীর সরকার। বৃহস্পতিবার সকালে সুবীরবাবু হট্টগোল শুনে বাড়ির বাইরে আসেন। তার পর জনা কয়েক দুষ্কৃতী তাঁকে লক্ষ করে গুলি ছুড়ে চম্পট দেয়। জখম ওই তৃণমূল নেতা কলকাতার এনআরএসে চিকিৎসাধীন।

সবিস্তারে দেখতে ক্লিক করুন

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement